জাপানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১৫ জনের মৃত্যু
শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাপানে আবারো আঘাত হেনেছে শক্তিশালী ভূমিকম্প। ওই ভূমিকম্পে ১৫ জন প্রাণ হারিয়েছে। ভূমিকম্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে আরো কয়েক শ` মানুষ। শুক্রবার স্থানীয় সময় মধ্যরাত ১টা ২৫ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৩। ওই ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। তবে পরে আবার সেই সতর্কতা তুলে নেওয়া হয়েছে। খবর বিবিসির।
শুক্রবারের ভূমিকম্পের আগে বৃহস্পতিবারও একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে ৯ জন প্রাণ হারায়। গত কয়েকদিনের মধ্যেই দেশটিতে বেশ কয়েক দফা ভূমিকম্প আঘাত হানল। এসব ভূমিকম্পে ২০১১ সালের সুনামির পর বড় ধরনের বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে জাপান।
জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় কুমামতো প্রদেশে এই ভূমিকম্পের তীব্রতা বৃহস্পতিবারের ভূমিকম্পের চেয়ে বেশি ছিল বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কুমামতো শহর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরেই। উৎপত্তিস্থলের মাত্র ১শ ২০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে কিয়েশু পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। একই এলাকার মধ্যে রয়েছে সেন্দাই পারমাণবিক কেন্দ্র।
গভীর রাতে এই বিপর্যয় ঘটায় ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা করা কঠিন বলে জানিয়েছেন বিবিসির প্রতিবেদক রুপার্ট উইংফিল্ড। তিনি বলেন, হাজার হাজার ভীত সন্ত্রস্ত মানুষকে দেখেছি খোলা আকাশের নিচে, রাস্তায় বা পার্কে জড়ো হয়ে আছে। পরপর দুটি ভূকম্পনের আঘাতে ভীষণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন স্থানীয় লোকজন।
ভূমিকম্পে বেশ কিছু এলাকার রাস্তা-ঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভূমিকম্পের পর ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রায় ২০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে এখনও অনেক মানুষ বাড়ি-ঘরের ভেতর আটকে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া দেশটির একটি বৃদ্ধাশ্রমে ৬০ জন আটকে আছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবারের ভূমিকম্পের আগে বৃহস্পতিবারও একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে ৯ জন প্রাণ হারায়। গত কয়েকদিনের মধ্যেই দেশটিতে বেশ কয়েক দফা ভূমিকম্প আঘাত হানল। এসব ভূমিকম্পে ২০১১ সালের সুনামির পর বড় ধরনের বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে জাপান।
জাপানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় কুমামতো প্রদেশে এই ভূমিকম্পের তীব্রতা বৃহস্পতিবারের ভূমিকম্পের চেয়ে বেশি ছিল বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল কুমামতো শহর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরেই। উৎপত্তিস্থলের মাত্র ১শ ২০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে কিয়েশু পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। একই এলাকার মধ্যে রয়েছে সেন্দাই পারমাণবিক কেন্দ্র।
গভীর রাতে এই বিপর্যয় ঘটায় ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা করা কঠিন বলে জানিয়েছেন বিবিসির প্রতিবেদক রুপার্ট উইংফিল্ড। তিনি বলেন, হাজার হাজার ভীত সন্ত্রস্ত মানুষকে দেখেছি খোলা আকাশের নিচে, রাস্তায় বা পার্কে জড়ো হয়ে আছে। পরপর দুটি ভূকম্পনের আঘাতে ভীষণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন স্থানীয় লোকজন।
ভূমিকম্পে বেশ কিছু এলাকার রাস্তা-ঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভূমিকম্পের পর ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রায় ২০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে এখনও অনেক মানুষ বাড়ি-ঘরের ভেতর আটকে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া দেশটির একটি বৃদ্ধাশ্রমে ৬০ জন আটকে আছে বলে খবর পাওয়া গেছে।