২ টন মাদক পাচার : সৌদি প্রিন্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৫
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মাদক পাচারের অভিযোগে সৌদি আরবের এক প্রিন্সসহ আরো ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে লেবানন। এর আগে ২৭ অক্টোবর বৈরুত বিমানবন্দর থেকে প্রায় দুই টন মাদকসহ ওই প্রিন্সকে গ্রেফতার করে লেবাননের পুলিশ। খবর আলজাজিরার।
প্রিন্স আব্দুল মহসিন বিন ওয়ালিদ বিন আব্দুল আজিজকে ২৭ অক্টোবর বৈরুত বিমানবন্দর থেকে প্রায় দুই টন ক্যাপটাগন ক্যাপসুল ও কোকেনসহ ব্যক্তিগত বিমানে করে দেশে ফেরার সময় গ্রেফতার করা হয়। এ সময় আরো চার সৌদি নাগরিককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
লেবাননের একজন পাবলিক প্রসিকিউটর জানান, সৌদি প্রিন্সসহ গ্রেফতার পাঁচজনসহ তিনজন লেবাননি ও দুজন সৌদি নাগরিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। এর আগে, ২০১৪ সালের এপ্রিলে বৈরুত বন্দর দিয়ে গোপনে ১৫ মিলিয়ন ক্যাপটাগন ক্যাপসুল পাচারের চেষ্টা বানচাল করে দেয় লেবাননের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা।
ক্যাপটাগন ক্যাপসুল বর্তমানে সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের কাছে সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। এসব ক্যাপসুল যোদ্ধাদের ক্লান্তি দূর করে। ১৯৬০ সালের দিকে এ ক্যাপসুলটি প্রথম উৎপাদন করা হয়। এর পরে অতিরিক্ত নেশাজাতীয় হওয়ায় ১৯৮০ সালে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে এ ক্যাপসুলকে নিষিদ্ধ করা হয়।
প্রিন্স আব্দুল মহসিন বিন ওয়ালিদ বিন আব্দুল আজিজকে ২৭ অক্টোবর বৈরুত বিমানবন্দর থেকে প্রায় দুই টন ক্যাপটাগন ক্যাপসুল ও কোকেনসহ ব্যক্তিগত বিমানে করে দেশে ফেরার সময় গ্রেফতার করা হয়। এ সময় আরো চার সৌদি নাগরিককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
লেবাননের একজন পাবলিক প্রসিকিউটর জানান, সৌদি প্রিন্সসহ গ্রেফতার পাঁচজনসহ তিনজন লেবাননি ও দুজন সৌদি নাগরিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। এর আগে, ২০১৪ সালের এপ্রিলে বৈরুত বন্দর দিয়ে গোপনে ১৫ মিলিয়ন ক্যাপটাগন ক্যাপসুল পাচারের চেষ্টা বানচাল করে দেয় লেবাননের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা।
ক্যাপটাগন ক্যাপসুল বর্তমানে সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের কাছে সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। এসব ক্যাপসুল যোদ্ধাদের ক্লান্তি দূর করে। ১৯৬০ সালের দিকে এ ক্যাপসুলটি প্রথম উৎপাদন করা হয়। এর পরে অতিরিক্ত নেশাজাতীয় হওয়ায় ১৯৮০ সালে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে এ ক্যাপসুলকে নিষিদ্ধ করা হয়।