চবিতে ভর্তিচ্ছুদের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে সংঘর্ষ
সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০১৫
শিক্ষাঙ্গণ ডেক্স : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ভর্তিপরীক্ষা চলাকালেও থেমে নেই ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মারামারি, হাঙ্গামা। সোমবার সকাল ১১টা থেকে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপ লাঠিসোঁটা, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে ক্যাম্পাসে।
দফায় দফায় চলছে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ। এ নিয়ে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রবিবার বেলা ১২টার দিকে চবির জিরো পয়েন্ট মোড়ে চবিতে ভর্তিপরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের অভ্যর্থনায় লাইনে দাঁড়ানোকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষে জড়ানো দু’গ্রুপের মধ্যে এক গ্রুপ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী এবং অপরগ্রুপ বর্তমান মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী।
সোমবার সকাল ১১টায় আবারো শাহ আমানত ও শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেয় নাছির গ্রুপের অনুসারীরা। অপরদিকে মহিউদ্দিন গ্রুপের নেতাকর্মীরা জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। দু’গ্রুপের নেতাকর্মীরাই লাঠিসোঁটা, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে। সোমবার সকালের দিকে গুলির আওয়াজও শোনা গেছে।
এদিকে সকাল থেকে চবিতে শুরু হয়েছে ভর্তিপরীক্ষা। এখন চলছে ‘জি’ ইউনিটের ভর্তিপরীক্ষা। দুপুরে ‘আই’ ইউনিটের ভর্তিপরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। পুরো ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক রয়েছেন। এ ঘটনায় আতঙ্কিত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা।
চবি পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিব ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘উভয়পক্ষকে আমরা শান্ত রাখার জন্য চেষ্টা করছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে।’
দফায় দফায় চলছে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ। এ নিয়ে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রবিবার বেলা ১২টার দিকে চবির জিরো পয়েন্ট মোড়ে চবিতে ভর্তিপরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের অভ্যর্থনায় লাইনে দাঁড়ানোকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষে জড়ানো দু’গ্রুপের মধ্যে এক গ্রুপ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী এবং অপরগ্রুপ বর্তমান মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী।
সোমবার সকাল ১১টায় আবারো শাহ আমানত ও শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেয় নাছির গ্রুপের অনুসারীরা। অপরদিকে মহিউদ্দিন গ্রুপের নেতাকর্মীরা জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে। দু’গ্রুপের নেতাকর্মীরাই লাঠিসোঁটা, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে। সোমবার সকালের দিকে গুলির আওয়াজও শোনা গেছে।
এদিকে সকাল থেকে চবিতে শুরু হয়েছে ভর্তিপরীক্ষা। এখন চলছে ‘জি’ ইউনিটের ভর্তিপরীক্ষা। দুপুরে ‘আই’ ইউনিটের ভর্তিপরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। পুরো ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক রয়েছেন। এ ঘটনায় আতঙ্কিত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা।
চবি পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিব ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘উভয়পক্ষকে আমরা শান্ত রাখার জন্য চেষ্টা করছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে।’