জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন অ্যাশ।
বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫
আন্তর্জাতিক ডেক্স : চীনের এক ধনকুবের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অপরাধে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন অ্যাশের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যুক্তরাষ্ট্র। নিউইয়র্কের আইনজীবীরা জানান, জন অ্যাশ জাতিসংঘকে মুনাফা লাভের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
বিবিসি জানিয়েছে, চীনের ওই ধনকুবের নাম এং ল্যাপ সেং। সরকারি কাজ পাওয়ার বিনিময়ে তিনি জন অ্যাশকে ১৩ লাখ মার্কিন ডলার ঘুষ দেন।
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, তিনি এ অভিযোগের ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় অ্যাটর্নি প্রিট ভারারা বলেন, ‘রোলেক্স ঘড়ি, বাস্কেটবল কোর্ট, মূল্যবান স্যুটের বিনিময়ে জন অ্যাশ নিজেকে ও তাঁর নেতৃত্বে থাকা বিশ্ব সংস্থাটিকে বিক্রি করে দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘লোভের বশে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাঁরা জাতিসংঘকে মুনাফার একটি প্ল্যাটফর্মে রূপান্তর করেছিলেন।’
আইনজীবীরা জানান, জাতিসংঘের অ্যান্টিগা ও বারবুডার স্থায়ী প্রতিনিধি ও সাধারণ অধিবেশনের প্রধান হিসেবে জন অ্যাশ ম্যাকাউয়ে সম্মেলন কেন্দ্র নির্মাণ করার কাগজপত্র তৈরি করছিলেন, যার স্পন্সর ছিল জাতিসংঘ। এই কাজ পেতে চীনের ধনকুবের ল্যাপ সেং ঘুষ দিয়েছিলেন অ্যাশকে।
সম্মেলন কেন্দ্রটি স্যাটেলাইট অফিস হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছিল বিশ্ব সংস্থাটি।
দুর্নীতির ঘটনা ঘটে ২০১১ ও ২০১৪ সালে। এ সময়ের মধ্যে জন অ্যাশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি ছিলেন।
ভারারা জানান, অ্যান্টিগা ও কেনিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনা করছিলেন অ্যাশ। এর উদ্দেশ্য ছিল, আবাসন ব্যবসায়ীদের বড় কাজ পাইয়ে দেওয়া।
ভারারা বলেন, তদন্তকাজ এগিয়ে যাচ্ছে। জন অ্যাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং ল্যাপ সেংসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
সূত্র : এনটিভি অনলাইন।
বিবিসি জানিয়েছে, চীনের ওই ধনকুবের নাম এং ল্যাপ সেং। সরকারি কাজ পাওয়ার বিনিময়ে তিনি জন অ্যাশকে ১৩ লাখ মার্কিন ডলার ঘুষ দেন।
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, তিনি এ অভিযোগের ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় অ্যাটর্নি প্রিট ভারারা বলেন, ‘রোলেক্স ঘড়ি, বাস্কেটবল কোর্ট, মূল্যবান স্যুটের বিনিময়ে জন অ্যাশ নিজেকে ও তাঁর নেতৃত্বে থাকা বিশ্ব সংস্থাটিকে বিক্রি করে দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘লোভের বশে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাঁরা জাতিসংঘকে মুনাফার একটি প্ল্যাটফর্মে রূপান্তর করেছিলেন।’
আইনজীবীরা জানান, জাতিসংঘের অ্যান্টিগা ও বারবুডার স্থায়ী প্রতিনিধি ও সাধারণ অধিবেশনের প্রধান হিসেবে জন অ্যাশ ম্যাকাউয়ে সম্মেলন কেন্দ্র নির্মাণ করার কাগজপত্র তৈরি করছিলেন, যার স্পন্সর ছিল জাতিসংঘ। এই কাজ পেতে চীনের ধনকুবের ল্যাপ সেং ঘুষ দিয়েছিলেন অ্যাশকে।
সম্মেলন কেন্দ্রটি স্যাটেলাইট অফিস হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছিল বিশ্ব সংস্থাটি।
দুর্নীতির ঘটনা ঘটে ২০১১ ও ২০১৪ সালে। এ সময়ের মধ্যে জন অ্যাশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি ছিলেন।
ভারারা জানান, অ্যান্টিগা ও কেনিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনা করছিলেন অ্যাশ। এর উদ্দেশ্য ছিল, আবাসন ব্যবসায়ীদের বড় কাজ পাইয়ে দেওয়া।
ভারারা বলেন, তদন্তকাজ এগিয়ে যাচ্ছে। জন অ্যাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং ল্যাপ সেংসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
সূত্র : এনটিভি অনলাইন।