বাঁচতে চায় চা বিক্রেতা মাসুদ! সুস্থ্য জীবনের আশায়
রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫
স্টাফ রিপোর্টার : ‘‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য’’ এ কথাটি যেমন সত্যি ঠিক তেমনি আমাদের সমাজে কিছু অসহায় মানুষ আছে যাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের সমাজের কিছু বিত্তবান ও দানশীল ব্যক্তিদেরও একান্ত কর্তব্য। এক বা একাধিক ব্যক্তির আর্থিক সহযোগীতায় ফিরে পেতে পারে একটি নতুন জীবন। টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ মিয়ার পুত্র হত দরিদ্র চা বিক্রেতা মাসুদ রানা(৩৫)’র একটি বাল্ব অকেজো হয়ে গেছে। বর্তমানে সে মৃত্যুর পথ যাত্রী। তার ১১ বছর ও ৫ বছরের দু’টি ছেলে সন্তান রয়েছে।
সংসারের একমাত্র উর্পাজনক্ষম ব্যক্তি তিনিই। ২০০৪ সালে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে(পরবর্তী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) ভর্তি হন। চিকিৎসকরা জানান, তার একটি বাল্ব নষ্ট হয়ে গেছে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল থেকে তাকে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউটে স্থানান্তর করেন। চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে সাধ্য না থাকলেও বেঁচে থাকার সাধে ভর্তি হন জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউটে।
সেখানকার চিকিৎসকরা তার বাল্ব অপারেশনের পরামর্শ দেন। পরামর্শ অনুযায়ী ঋণ করে সাড়ে ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে অপারেশন হন তিনি। কিছু দিন সুস্থতা বোধ করলেও ২০০৭ সালে আবার একই সমস্যা দেখা দেয়। এখানেও পরামর্শ অপারেশন। কিন্তু কোথায় পাবে অপারেশনের খরচ। স্ত্রী পুত্র ও পরিবারের স্বজনদের নিয়ে বেঁচে থাকার প্রবল ইচ্ছা মাসুদের। খরচ জোগানোর উপায়ান্তর না পেয়ে বাড়ি ভিটা বিক্রি করে অপারেশন হন তিনি। কিন্তু তারপরও একই সমস্যাটি দেখা দেয় ২০১৫ সালে। পরে উক্ত হাসপাতালে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মাদ্রাজ গিয়ে অপারেশনের পরামর্শ দেন। এতে প্রায় ৬ লাখ টাকা খরচ হবে বলে জানান চিকিৎসকরা।
সহায় সম্বল বিক্রি করে নিরীহ পরিবারটি এতদিন চিকিৎসা খরচ জুগিয়ে এখন নিঃস্ব। ভারতের মাদ্রাজ নিয়ে তার চিকিৎসার জন্য প্রায় ৬লাখ টাকা ব্যয় হবে। কিন্তু নিরীহ পরিবারের কাছে ১টাকাও সম্বল নেই। চিকিৎসা করবে কি দিয়ে? তাই সহায় সম্বলহীন মাসুদ পৃথিবীর আলোয় বেঁচে থাকার জন্যে সমাজের বিত্তবান ও দানশীল ব্যক্তিদের কাছে আর্থিক সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা- মাসুদ রানা, সঞ্চয়ী হিসাব নং- ৫৯৪, রূপালী ব্যাংক, বাসাইল শাখা, টাঙ্গাইল। অথবা বিকাশ-০১৯১৯ ৮৫৩৮৫১।
সংসারের একমাত্র উর্পাজনক্ষম ব্যক্তি তিনিই। ২০০৪ সালে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে(পরবর্তী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) ভর্তি হন। চিকিৎসকরা জানান, তার একটি বাল্ব নষ্ট হয়ে গেছে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল থেকে তাকে ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউটে স্থানান্তর করেন। চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে সাধ্য না থাকলেও বেঁচে থাকার সাধে ভর্তি হন জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউটে।
সেখানকার চিকিৎসকরা তার বাল্ব অপারেশনের পরামর্শ দেন। পরামর্শ অনুযায়ী ঋণ করে সাড়ে ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে অপারেশন হন তিনি। কিছু দিন সুস্থতা বোধ করলেও ২০০৭ সালে আবার একই সমস্যা দেখা দেয়। এখানেও পরামর্শ অপারেশন। কিন্তু কোথায় পাবে অপারেশনের খরচ। স্ত্রী পুত্র ও পরিবারের স্বজনদের নিয়ে বেঁচে থাকার প্রবল ইচ্ছা মাসুদের। খরচ জোগানোর উপায়ান্তর না পেয়ে বাড়ি ভিটা বিক্রি করে অপারেশন হন তিনি। কিন্তু তারপরও একই সমস্যাটি দেখা দেয় ২০১৫ সালে। পরে উক্ত হাসপাতালে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মাদ্রাজ গিয়ে অপারেশনের পরামর্শ দেন। এতে প্রায় ৬ লাখ টাকা খরচ হবে বলে জানান চিকিৎসকরা।
সহায় সম্বল বিক্রি করে নিরীহ পরিবারটি এতদিন চিকিৎসা খরচ জুগিয়ে এখন নিঃস্ব। ভারতের মাদ্রাজ নিয়ে তার চিকিৎসার জন্য প্রায় ৬লাখ টাকা ব্যয় হবে। কিন্তু নিরীহ পরিবারের কাছে ১টাকাও সম্বল নেই। চিকিৎসা করবে কি দিয়ে? তাই সহায় সম্বলহীন মাসুদ পৃথিবীর আলোয় বেঁচে থাকার জন্যে সমাজের বিত্তবান ও দানশীল ব্যক্তিদের কাছে আর্থিক সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা- মাসুদ রানা, সঞ্চয়ী হিসাব নং- ৫৯৪, রূপালী ব্যাংক, বাসাইল শাখা, টাঙ্গাইল। অথবা বিকাশ-০১৯১৯ ৮৫৩৮৫১।