রাবিতে শিবির সন্দেহে ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীকে পুলিশে দিল ছাত্রলীগ
সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৫
শিক্ষাঙ্গণ ডেক্স : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কলা অনুষদভূক্ত ‘এ’ ইউনিটে ভাইভা দিতে আসা ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে শিবির সন্দেহে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সোমবার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শহীদুল্লাহ কলা ভবনের সামনে চায়ের দোকান থেকে ওই শিক্ষার্থীকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ।
আটককৃত ভর্তিচ্ছু মো. আব্দুল কাদের ‘এ’ ইউনিটে ১২২২ মেধাতালিকায় ছিল। তার গ্রামের বাড়ি খুলনা জেলার কয়রা থানার ভান্ডারপুলে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী আব্দুল কাদের ভাইভা শেষ করে লিটনের চায়ের দোকানে বসে ছিল। এসময় ছাত্রলীগের হবিবুর রহমান হল সভাপতি মামুন-আর রশিদ, বঙ্গবন্ধু হলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব হোসেনসহ ছাত্রলীগের ৮/১০ এই শিক্ষার্থীকে সন্দেহভাজন মনে হওয়ায় বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং তার মোবাইল চেক করে। পরে তার কথায় ও মোবাইলে শিবির সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে এনে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
এ ব্যাপারে হবিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সভাপতি মামুন-আর রশিদ বলেন, তার কথা-বার্তায় ও মেবাইলে শিবিরের সংশ্লিষ্টতায় পাওয়া গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী প্রক্টর মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ছাত্রলীগের ছেলেরা ভর্তিচ্ছু একজনকে শিবিরের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে পুলিশের কছে দিয়েছে।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, ‘ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে শিবির সন্দেহে আটক করা হয়েছে এবং থানায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।’
আটককৃত ভর্তিচ্ছু মো. আব্দুল কাদের ‘এ’ ইউনিটে ১২২২ মেধাতালিকায় ছিল। তার গ্রামের বাড়ি খুলনা জেলার কয়রা থানার ভান্ডারপুলে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী আব্দুল কাদের ভাইভা শেষ করে লিটনের চায়ের দোকানে বসে ছিল। এসময় ছাত্রলীগের হবিবুর রহমান হল সভাপতি মামুন-আর রশিদ, বঙ্গবন্ধু হলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব হোসেনসহ ছাত্রলীগের ৮/১০ এই শিক্ষার্থীকে সন্দেহভাজন মনে হওয়ায় বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং তার মোবাইল চেক করে। পরে তার কথায় ও মোবাইলে শিবির সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে এনে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
এ ব্যাপারে হবিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সভাপতি মামুন-আর রশিদ বলেন, তার কথা-বার্তায় ও মেবাইলে শিবিরের সংশ্লিষ্টতায় পাওয়া গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী প্রক্টর মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ছাত্রলীগের ছেলেরা ভর্তিচ্ছু একজনকে শিবিরের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে পুলিশের কছে দিয়েছে।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, ‘ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে শিবির সন্দেহে আটক করা হয়েছে এবং থানায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।’