নাইকো মামলা চলবে, আত্মসমর্পণ করলে জামিন
বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০১৫
রাজনীতি ডেক্স : মামলা বাতিলের আবেদন খারিজ করে বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা চলবে বলে নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করা রিটের রায়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালত এ নির্দেশ দেন।
বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ননীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে বলা হয়, রায় পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিতে পারবেন। তবে শর্ত রয়েছে তিনি জামিনের অপব্যবহার করতে পারবেন না।
ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির করে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগ এনে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর (তৎকালীন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধঅয়ক সরকারের আমলে) দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক (বর্তমানে) উপ-পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদি হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেন। খালেদা জিয়াসহ এ মামলায় আসামি রয়েছেন পাঁচজন।
দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপ-পরিচালক) এস এম সাহিদুর রহমান তদন্ত করে ২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়।
পরে এ মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। ২০০৮ সালের ১৫ জুলাই নাইকো দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম দুই মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। পরবর্তী সময়ে স্থগিতাদেশের মেয়াদ কয়েক দফায় বাড়ানো হয়।
প্রায় সাত বছর পর আদালতের সেই রুল নিস্পত্তির মাধ্যমে মামলাটি সচল করার জন্য আদালতে আবেদন জানায় দুদক। এর পর খালেদার আবেদনে রুলের ওপর শুনানি শুরু হয় গত ১৯ এপ্রিল।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করা রিটের রায়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালত এ নির্দেশ দেন।
বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ননীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে বলা হয়, রায় পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিতে পারবেন। তবে শর্ত রয়েছে তিনি জামিনের অপব্যবহার করতে পারবেন না।
ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির করে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগ এনে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর (তৎকালীন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধঅয়ক সরকারের আমলে) দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক (বর্তমানে) উপ-পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদি হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেন। খালেদা জিয়াসহ এ মামলায় আসামি রয়েছেন পাঁচজন।
দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক (বর্তমানে উপ-পরিচালক) এস এম সাহিদুর রহমান তদন্ত করে ২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়।
পরে এ মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। ২০০৮ সালের ১৫ জুলাই নাইকো দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম দুই মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। পরবর্তী সময়ে স্থগিতাদেশের মেয়াদ কয়েক দফায় বাড়ানো হয়।
প্রায় সাত বছর পর আদালতের সেই রুল নিস্পত্তির মাধ্যমে মামলাটি সচল করার জন্য আদালতে আবেদন জানায় দুদক। এর পর খালেদার আবেদনে রুলের ওপর শুনানি শুরু হয় গত ১৯ এপ্রিল।