সখীপুরে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া ছয় ভাইয়ের স্মৃতিফলক উন্মোচন
বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫
জুয়েল রানা, সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি : সখীপুরের কালিয়াপাড়া ডাকাতিয়া উত্তর নিশ্চিন্তপুর গ্রামের তুলাতল মাঠে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া ওই গ্রামের ছয় চাচাতো ভাইয়ের স্মৃতিফলক উন্মোচন করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ৪৪ বছর পর আজ বুধবার বিজয় দিবসে ওই শহীদদের গ্রামে তাঁদের স্মৃতিকে জাগিয়ে রাখতে স্থানীয় ‘শহীদ স্মৃতি সংঘ’ এ ফলক উন্মোচনের আয়োজন করে।
সখীপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. ওসমান গণি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ ফলক উন্মোচন করেন। আবদুল খালেকের সভাপতিত্বে ওই অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা কমান্ডার মফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ারুল বাছেত, আজাহারুল ইসলাম ভেন্ডার, আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।
স্থানীয় শহীদ পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কালিয়াপাড়া ডাকাতিয়া উত্তর নিশ্চিন্তপুর গ্রামের এক বংশের মুক্তিযুদ্ধে ভালুকার আফছার বাহিনীর সদস্য আবদুস সালাম, আবুল কাশেম, কদ্দুস আলী, শরাফত আলী, সাদেক আলী ও প্রতিবেশী খোরশেদ আলম তালুকদার ১৯৭১ সালের ২২ অক্টোবর প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে রওনা হন। পথিমধ্যে ২৪ অক্টোবর টাঙ্গাইলের কালিহাতী এলাকার বাঘুটিয়া সেতুর কাছে গেলে পাকবাহিনীরা তাঁদের আটক করে। পরে নদীর ধারে দাঁড় করিয়ে গুলি করে তাদের হত্যা করা হয়। খোরশেদ আলম তালুকদার ছাড়া বাকি পাঁচজন সবাই একই বংশের। সম্পর্কে তাঁরা একে অপরের আপন চাচাতো ভাই।
ওই ছয় শহীদদের স্মরণে প্রতিষ্ঠা করা ‘শহীদ স্মৃতিসংঘের’ সভাপতি ও শহীদ সালামের ছোটভাই আবদুল খালেক বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আমাদের ওই ছয় ভাইয়ের স্মৃতিকে ধরে রাখতে স্মৃতিফলক উন্মোচন করা হয়। পরবর্তীতে ওনাদের স্মরণে আমাদের গ্রামে স্মৃতিসৌধ করার স্বপ্নও রয়েছে।’
সখীপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. ওসমান গণি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ ফলক উন্মোচন করেন। আবদুল খালেকের সভাপতিত্বে ওই অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা কমান্ডার মফিজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ারুল বাছেত, আজাহারুল ইসলাম ভেন্ডার, আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।
স্থানীয় শহীদ পরিবার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কালিয়াপাড়া ডাকাতিয়া উত্তর নিশ্চিন্তপুর গ্রামের এক বংশের মুক্তিযুদ্ধে ভালুকার আফছার বাহিনীর সদস্য আবদুস সালাম, আবুল কাশেম, কদ্দুস আলী, শরাফত আলী, সাদেক আলী ও প্রতিবেশী খোরশেদ আলম তালুকদার ১৯৭১ সালের ২২ অক্টোবর প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে রওনা হন। পথিমধ্যে ২৪ অক্টোবর টাঙ্গাইলের কালিহাতী এলাকার বাঘুটিয়া সেতুর কাছে গেলে পাকবাহিনীরা তাঁদের আটক করে। পরে নদীর ধারে দাঁড় করিয়ে গুলি করে তাদের হত্যা করা হয়। খোরশেদ আলম তালুকদার ছাড়া বাকি পাঁচজন সবাই একই বংশের। সম্পর্কে তাঁরা একে অপরের আপন চাচাতো ভাই।
ওই ছয় শহীদদের স্মরণে প্রতিষ্ঠা করা ‘শহীদ স্মৃতিসংঘের’ সভাপতি ও শহীদ সালামের ছোটভাই আবদুল খালেক বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে শহীদ আমাদের ওই ছয় ভাইয়ের স্মৃতিকে ধরে রাখতে স্মৃতিফলক উন্মোচন করা হয়। পরবর্তীতে ওনাদের স্মরণে আমাদের গ্রামে স্মৃতিসৌধ করার স্বপ্নও রয়েছে।’