যুক্তরাষ্ট্রে ক্লিনিকে গুলি, পুলিশসহ নিহত ৩
শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৫
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যে শুক্রবার এক বন্দুকধারীর হামলার পুলিশসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ১১ জন। হামলার প্রায় ৫ ঘণ্টা পর সন্দেহভাজন হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার ওই অঙ্গরাজ্যের কলোরাডো স্প্রিং শহরের ‘প্লানড প্যারেন্টহুড’ নামের এক ক্লিনিকে হামলা চালায় এক বন্দুকধারী। ওই হামলায় এক পুলিশ এবং দুই বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।
এছাড়া আহত হয়েছেন আরো ১১ জন। এদের মধ্যে পাঁচজন পুলিশ রয়েছে।
আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার পরিচয় জানা যায়নি। এছাড়া কি কারণে ওই হামলা চালানো হয়েছিল তাও জানা যায়নি।
ঘটনার পর হাসপাতালের সঙ্গে সবগুলো সংযোগ সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতাল সংলগ্ন দোকানিদেরও দোকানের ভেতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলে ‘ক্রিটিকাল রেসপন্স ভেহিক্যাল’ মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও হাসপাতালের নিকটবর্তী একটি সেলুনের ম্যানেজার ডেনিস স্পেলার স্থানীয় এক সংবাদপত্রকে জানান, ঘটনা শুরুর ৫ মিনিটের মধ্যে তিনি কমপক্ষে ২০টির গুলির শব্দ শুনতে পান।
তিনি বলেন, এসময় দুই পুলিশ সদস্যকে দেখতে পাই, যাদের একজন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। অন্যজন আহত সদস্যকে পুলিশ ভ্যানের পেছনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
ঘটনার পর প্ল্যানড প্যারেন্টেডহুড ক্লিনিক জানিয়েছে, হাসপাতালই হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিলো কি না, তা তারা নিশ্চিত হতে পারেননি।
এক বিবৃতিতে হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী ভিকি কওয়ার্ট বলেন, “আমরা আমাদের রোগী, হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইন-শৃঙ্খলায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন।”
তথ্যসূত্র : আরটিএনএন।
শুক্রবার ওই অঙ্গরাজ্যের কলোরাডো স্প্রিং শহরের ‘প্লানড প্যারেন্টহুড’ নামের এক ক্লিনিকে হামলা চালায় এক বন্দুকধারী। ওই হামলায় এক পুলিশ এবং দুই বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।
এছাড়া আহত হয়েছেন আরো ১১ জন। এদের মধ্যে পাঁচজন পুলিশ রয়েছে।
আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার পরিচয় জানা যায়নি। এছাড়া কি কারণে ওই হামলা চালানো হয়েছিল তাও জানা যায়নি।
ঘটনার পর হাসপাতালের সঙ্গে সবগুলো সংযোগ সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতাল সংলগ্ন দোকানিদেরও দোকানের ভেতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলে ‘ক্রিটিকাল রেসপন্স ভেহিক্যাল’ মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও হাসপাতালের নিকটবর্তী একটি সেলুনের ম্যানেজার ডেনিস স্পেলার স্থানীয় এক সংবাদপত্রকে জানান, ঘটনা শুরুর ৫ মিনিটের মধ্যে তিনি কমপক্ষে ২০টির গুলির শব্দ শুনতে পান।
তিনি বলেন, এসময় দুই পুলিশ সদস্যকে দেখতে পাই, যাদের একজন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। অন্যজন আহত সদস্যকে পুলিশ ভ্যানের পেছনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
ঘটনার পর প্ল্যানড প্যারেন্টেডহুড ক্লিনিক জানিয়েছে, হাসপাতালই হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিলো কি না, তা তারা নিশ্চিত হতে পারেননি।
এক বিবৃতিতে হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী ভিকি কওয়ার্ট বলেন, “আমরা আমাদের রোগী, হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আইন-শৃঙ্খলায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন।”
তথ্যসূত্র : আরটিএনএন।