সখীপুরে ভোটের আগে ‘গরিবদের সেবা’ এক হাজার জনকে কার্ড দিয়ে চাল বিতরণ
শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৫
জুয়েল রানা, সখীপুর প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের সখীপুরে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থী তারিকুল বিদ্যুত ভোটের আগে এলাকার গরিব মানুষের সেবায় চাল বিতরণ কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। জনপ্রতি গরিব মানুষকে মাসে ১০ কেজি হারে চাল দিতে ইউনিয়নে এক হাজার জনের নামে কার্ড ইস্যু করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার কাঁকড়াজান ইউনিয়নের তৈলধারা বাজারে চাল বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন সখীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত শিকদার। ওইসময় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান তালুকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, কাঁকড়াজান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল খালেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কাঁকড়াজান ইউনিয়নের বাসিন্দা তারিকুল বিদ্যুত এবার ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে উপজেলার নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখছেন। ইতিমধ্যে এলাকার সব মসজিদ, মন্দির, সভা-সমিতিতে অনুদান দিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মালেশিয়া প্রবাসী বিদ্যুত জানায়, কাঁকড়াজান ইউনিয়নের ২৫টি গ্রামে দলীয় নেতাদের দিয়ে গরিব মানুষের তালিকা করে তাঁদের নামে কার্ড ইস্যু করা হয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার কার্ড ছাড়িয়ে গেছে। তিনি দাবি করেন গতকাল বৃহস্পতিবার এক হাজার কার্ডধারী ও ৩০০জনকে কার্ডছাড়া ১০ কেজি করে ১০ টন চাল দেওয়া হয়েছে। প্রতিমাসেই চাল বিতরণ চলবে।
কাঁকড়াজান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি শামসুল হক বলেন, ‘ওনি ভোটে দাঁড়াবেন তাই তিনি চাল দিচ্ছেন। নির্বাচন হয়ে গেলে আর তিনি চাল দিবেন না।’
তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এ বিতরণ শুধু নির্বাচন পর্যন্তই নয়, নির্বাচনের পরেও অব্যাহত থাকবে।
কাঁকড়াজান ইউনিয়নের বাসিন্দা তারিকুল বিদ্যুত এবার ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে উপজেলার নেতাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখছেন। ইতিমধ্যে এলাকার সব মসজিদ, মন্দির, সভা-সমিতিতে অনুদান দিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মালেশিয়া প্রবাসী বিদ্যুত জানায়, কাঁকড়াজান ইউনিয়নের ২৫টি গ্রামে দলীয় নেতাদের দিয়ে গরিব মানুষের তালিকা করে তাঁদের নামে কার্ড ইস্যু করা হয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার কার্ড ছাড়িয়ে গেছে। তিনি দাবি করেন গতকাল বৃহস্পতিবার এক হাজার কার্ডধারী ও ৩০০জনকে কার্ডছাড়া ১০ কেজি করে ১০ টন চাল দেওয়া হয়েছে। প্রতিমাসেই চাল বিতরণ চলবে।
কাঁকড়াজান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি শামসুল হক বলেন, ‘ওনি ভোটে দাঁড়াবেন তাই তিনি চাল দিচ্ছেন। নির্বাচন হয়ে গেলে আর তিনি চাল দিবেন না।’
তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এ বিতরণ শুধু নির্বাচন পর্যন্তই নয়, নির্বাচনের পরেও অব্যাহত থাকবে।