![বনানীর রেইনট্রি ধর্ষণ মামলার রায় দ্বিতীয়বার পেছালো বনানীর রেইনট্রি ধর্ষণ মামলার রায় দ্বিতীয়বার পেছালো](https://www.bd-journal.com/cache-images/news_photos/2021/10/27/resize-600x400x1x0image-179329-1635308478bdjournal.jpg)
বনানীর রেইনট্রি ধর্ষণ মামলার রায় দ্বিতীয়বার পেছালো
![](https://www.bd-journal.com/cache-images/news_photos/2021/10/27/resize-600x400x1x0image-179329-1635308478bdjournal.jpg)
বনানীর রেইনট্রি ধর্ষণ মামলার রায় দ্বিতীয়বার পেছালো
রাজধানীর বনানীতে দ্য রেইনট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে দুই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ মামলায় রায় আবারও পেছালো।
বাংলাদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদকরাজধানীর বনানীতে দ্য রেইনট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে দুই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ মামলায় রায় আবারও পেছালো। এনিয়ে রায়টি দ্বিতীয়বারের মতো পেছালো। আপন জুয়েলার্সের কর্ণধার দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে বুধবার রায় ঘোষণার কথা ছিল।
বুধবার (২৭ অক্টোবর) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোসাম্মৎ কামরুন্নাহারের এ মামলার রায় ঘোষণা করার কথা ছিল। প্রবীণ আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার মারা যাওয়ায় বুধবার আদালতের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তাই এ মামলার রায় আজ ঘোষণা করা হবে না।
এই মামলার আসামিরা হলেন- আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু সাদমান সাকিফ, দেহরক্ষী রহমত আলী ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন এবং নাঈম আশরাফ ওরফে এইচ এম হালিম।
এর আগে গত ১২ অক্টোবর রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু বিচারক অসুস্থ থাকায় রায় পিছিয়ে ২৭ অক্টোবর ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
গত ৩ অক্টোবর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের তারিখ ১২ অক্টোবর ধার্য করেন। ওই দিন জামিনে থাকা এ মামলার পাঁচ আসামির জামিন বাতিল করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট আত্মপক্ষ শুনানিতে সাফাতসহ ৫ আসামি নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ মার্চ জন্মদিনের পার্টিতে আমন্ত্রণ জানিয়ে দুই শিক্ষার্থীকে অস্ত্রেরমুখে রাত ৯টা থেকে পরদিন সকাল ১০টা পর্যন্ত আটকে রেখে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় ওই বছরের ৬ মে সাফাতসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বনানী থানায় ধর্ষণ মামলা করেন এক শিক্ষার্থী।
তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৭ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের (ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার) পরিদর্শক ইসমত আরা এমি পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
একই বছরের ১৯ জুন একই ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। ওই বছরের ১৩ জুলাই ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক শফিউল আজম পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারের আদেশ দেন।
বাংলাদেশ জার্নাল/জেবি
from BD-JOURNAL https://www.bd-journal.com/bangladesh/179329/বনানীর-রেইনট্রি-ধর্ষণ-মামলার-রায়-দ্বিতীয়বার-পেছালো