-->
ওয়েবসাইট উন্নয়নের কাজ চলিতেছে, সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত...
সমুদ্র ছুঁয়ে বিমান নামবে কক্সবাজারে

সমুদ্র ছুঁয়ে বিমান নামবে কক্সবাজারে

সমুদ্র ছুঁয়ে বিমান নামবে কক্সবাজারে

বিশ্বের দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় স্থান পেতে যাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দর। এখানে বর্ণিল আলোয় সমুদ্র ছুঁয়ে ওঠানামা করবে বড় বড় উড়োজাহাজ। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি হবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্বের দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় স্থান পেতে যাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দর। এখানে বর্ণিল আলোয় সমুদ্র ছুঁয়ে ওঠানামা করবে বড় বড় উড়োজাহাজ। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এটি হবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে আজ রোববার অনলাইনে বিমানবন্দরটির রানওয়ে সম্প্রসারণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সমুদ্র তীরবর্তী জমি পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ করে সরকার বিমানবন্দরটির আরও উন্নয়ন ঘটানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে- যাতে আন্তর্জাতিক বিমান কোম্পানিগুলো তাদের বড় বড় বিমানকেও এই বিমানবন্দরে অবতরণ করাতে পারে।

শনিবার কক্সবাজার বিমান বন্দরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় রানওয়ে সম্প্রাসারণ কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে কক্সবাজার প্রান্তে উপস্থিত থাকবেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী।

প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে নতুন ১০ হাজার ৭০০ ফুট রানওয়ে হবে- যার ফলে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের বোইং ৭৭৭ ও ৭৪ এর মতো বড় আকারের বিমানগুলো এই বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারবে এবং এর ফলে এখানে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করার পথ সুগম হবে।

সিএএবি চীনের চ্যাংজিয়াং ইচ্যাং ওয়টারওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যুরো (সিওয়াইডব্লিউইবি) ও চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি)’র সাথে চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি এই প্রকল্পের একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।

এক হাজার ৫৬৮.৮৬ কোটি টাকার এই প্রকল্পটি ২০২৪ সালের মে মাসে সম্পন্ন হবে। ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর সরকার প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়।

সিএএবি কর্মকর্তারা জানান, বিস্তারিত নকসা এবং সাইট অফিস, সড়ক নেটওয়ার্ক ও জেটির মতো অস্থায়ী স্থাপনাগুলোর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর প্রকল্পটির মূল নির্মাণ কাজ শুরু হবে।

মাহবুব আলী বলেন, প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা সরাসরিই কক্সবাজারে আসতে পারবেন।

আরো পড়ুন- সাগর ভরাট করে যেভাবে তৈরি হচ্ছে রানওয়ে

বাংলাদেশ জার্নাল/ওয়াইএ

© Bangladesh Journal


from BD-JOURNAL https://www.bd-journal.com/bangladesh/172185/সমুদ্র-ছুঁয়ে-বিমান-নামবে-কক্সবাজারে