টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ‘লিডিং লাইট’ সাকিব

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ‘লিডিং লাইট’ সাকিব

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ‘লিডিং লাইট’ সাকিব

স্পোর্টস ডেস্ক

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসর শুরু হতে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। চলতি আসরের আগে ছয়বার হয় বৈশ্বিক এই টুর্নামেন্ট। বিশ্বকাপের প্রথম ছয় আসরে আলো ছড়ানো দশ ক্রিকেটারকে আলাদা সম্মান জানিয়েছে আইসিসি। যাদেরকে নাম দেয়া হয়েছে ‘লিডিং লাইট’ হিসেবে।

আইসিসির এই লিডিং লাইটের তালিকায় একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে জায়গা পেয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। যিনি আগের ছয় আসরে ব্যাটে-বলে প্রমাণ করেছেন নিজের সামর্থ্য। ২০০৭ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত ছয় আসরে ২৫ ম্যাচ খেলে ৫৬৭ রান ও ৩০ উইকেট নিয়েছেন সাকিব।

লিডিং লাইটের ফিচারে সাকিবের ব্যাপারে লেখা হয়েছে, ‘লিডিং লাইটের তালিকার একমাত্র খেলোয়াড় সাকিব আল হাসান, যিনি কখনও টি-টোয়েন্টির সেমিফাইনাল খেলেননি। এটাই সাকিবের অন্যতম কৃতিত্ব যে তুলনামূলক কম শক্তির দলে খেলেও নিজেকে বারবার মেলে ধরেছেন তিনি।

সেখানে আরো জানানো হয়, ২০০৭ সালে বিশ্ব টি-টোয়েন্টির প্রথম আসরে খেলা আট ক্রিকেটারের মধ্যে একজন সাকিব, যিনি এবারের আসরেও খেলবেন। এই টুর্নামেন্টে শহিদ আফ্রিদির পর দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে অন্তত ৫০০ রান ও ৩০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব। দুই বছর আগে ইংল্যান্ডের মাটিতে (ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬০৬ রান ও ১১ উইকেট) যেমন পারফরম্যান্স করেছিলেন সাকিব, তা এবারও বজায় রাখতে পারলে বিশ্ব মঞ্চে তার পরিসংখ্যান আরও উন্নতই হবে।’

লিডিং লাইটের তালিকার দশ ক্রিকেটার:

* বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান (২৫ ম্যাচে ৫৬৭ রান ও ৩০ উইকেট)  * পাকিস্তানের শহিদ আফ্রিদি (৩৪ ম্যাচে ৫৪৬ রান ও ৩৯ উইকেট) * ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্যামুয়েল বদ্রি (১৫ ম্যাচে ২৪ উইকেট) * দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স (৩০ ম্যাচে ৭১৭ রান ও ৩০ ক্যাচ) * শ্রীলঙ্কার তিলকারাত্নে দিলশান (৩৫ ম্যাচে ৮৯৭ রান) * ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিস গেইল (২৮ ম্যাচে ৯২০ রান) * শ্রীলঙ্কার মাহেলা জয়াবর্ধনে (৩১ ম্যাচে ১০১৬ রান) * ভারতের বিরাট কোহলি (১৬ ম্যাচে ৭৭৭ রান) * শ্রীলঙ্কার লাসিথ মালিঙ্গা (৩১ ম্যাচে ৩৮ উইকেট) * ইংল্যান্ডের কেভিন পিটারসেন (১৫ ম্যাচে ৫৮০ রান)

বাংলাদেশ জার্নাল/এএম

© Bangladesh Journal


from BD-JOURNAL https://www.bd-journal.com/sports/177608/টি-টোয়েন্টি-বিশ্বকাপের-লিডিং-লাইট-সাকিব