বকেয়া দাবিতে বিআরটিসির জোয়ার সাহারা ডিপোতে কর্মীদের তালা
মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৯
টাঙ্গাইলদর্পন নিউজ ডেস্ক :
নয় মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে বিআরটিসির জোয়ার সাহারা ডিপোতে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন চালক-শ্রমিকরা।
আজ মঙ্গলবার (০৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ডিপোর প্রধান ফটক বন্ধ করে ভেতর থেকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
এ সময় শ্রমিকরা বিআরটিএ চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। শ্রমিকদের বিআরটিএ এবং চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়। এতে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ডিপোর সার্বিক কার্যক্রম। শ্রমিক ধর্মঘটের কারণে ডিপো থেকে বিআরটিসির কোনো বাস ছেড়ে যায়নি।
ডিপোর ব্যবস্থাপক মো. নূর আলম বলেন, চালক-শ্রমিকদের ধর্মঘটের কারণে মঙ্গলবার সকাল থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তাদের কিছু দাবি দাওয়া আছে। এ জন্য সকাল থেকেই তারা বিক্ষোভ করছে। সকালে কোনো বাস ডিপো থেকে বের হয়নি।
আন্দোলনকারীরা বলেন, কর্মকর্তারা আশ্বাস দিয়ে এলেও বকেয়া বেতন আর পরিশোধ করা হচ্ছে না। আমাদের ৯ মাসের বেতন বকেয়া। বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে গেছে। বাড়িওয়ালা প্রতিদিন কথা শোনায়। বাচ্চাদের স্কুলের বেতন দিতে পারি না। এভাবে আর চলে না।
বিআরটিসির জোয়ারসাহারা ডিপোতে একতলা, দ্বিতল এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মিলিয়ে ১২০টি সচল বাস রয়েছে। এসব যানবাহনের আয় থেকেই কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করা হয়। কিন্তু কয়েক বছর ধরে লোকসানের কারণে এ ডিপোর প্রায় ৫০০ কর্মী নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না দীর্ঘদিন ধরে। বকেয়া বেতনের দাবিতে গত বছর জুলাই মাসেও একবার আন্দোলনে নেমেছিলেন বিআরটিসির জোয়ারসাহারা ডিপোর বাস চালকরা। তখন তাদের ১০ মাসের বেতন বকেয়া ছিল।
আজ মঙ্গলবার (০৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ডিপোর প্রধান ফটক বন্ধ করে ভেতর থেকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।
এ সময় শ্রমিকরা বিআরটিএ চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের প্রতি ক্ষোভ জানিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। শ্রমিকদের বিআরটিএ এবং চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়। এতে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ডিপোর সার্বিক কার্যক্রম। শ্রমিক ধর্মঘটের কারণে ডিপো থেকে বিআরটিসির কোনো বাস ছেড়ে যায়নি।
ডিপোর ব্যবস্থাপক মো. নূর আলম বলেন, চালক-শ্রমিকদের ধর্মঘটের কারণে মঙ্গলবার সকাল থেকে সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তাদের কিছু দাবি দাওয়া আছে। এ জন্য সকাল থেকেই তারা বিক্ষোভ করছে। সকালে কোনো বাস ডিপো থেকে বের হয়নি।
আন্দোলনকারীরা বলেন, কর্মকর্তারা আশ্বাস দিয়ে এলেও বকেয়া বেতন আর পরিশোধ করা হচ্ছে না। আমাদের ৯ মাসের বেতন বকেয়া। বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে গেছে। বাড়িওয়ালা প্রতিদিন কথা শোনায়। বাচ্চাদের স্কুলের বেতন দিতে পারি না। এভাবে আর চলে না।
বিআরটিসির জোয়ারসাহারা ডিপোতে একতলা, দ্বিতল এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মিলিয়ে ১২০টি সচল বাস রয়েছে। এসব যানবাহনের আয় থেকেই কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করা হয়। কিন্তু কয়েক বছর ধরে লোকসানের কারণে এ ডিপোর প্রায় ৫০০ কর্মী নিয়মিত বেতন পাচ্ছেন না দীর্ঘদিন ধরে। বকেয়া বেতনের দাবিতে গত বছর জুলাই মাসেও একবার আন্দোলনে নেমেছিলেন বিআরটিসির জোয়ারসাহারা ডিপোর বাস চালকরা। তখন তাদের ১০ মাসের বেতন বকেয়া ছিল।