
লিটন
নগরীর সর্বত্র গ্যাস
সংযোগ দেয়ার মাধ্যমে শিল্প
কারখানার প্রসার, বিশেষ
অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠা ও
বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক
দ্রুত বাস্তবায়ন করে
লক্ষাধিক মানুষের নতুন
কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার
প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজশাহীর জনগণ
তার নির্বাচনী ইশতেহার ও
প্রতিশ্রুতিতে
আস্থা রাখছে। কারণ
২০০৮ সালে মেয়র
নির্বাচিত হওয়ার পর
তিনি নগরীর বিভিন্ন খাতে
উন্নয়ন করেছিলেন। তিনি
তৎকালীন নির্বাচনী ইশতেহার ও
প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ
করেছিলেন বলেই তার
ওপর নগরবাসীর এ
আস্থা। কিন্তু ২০১৩
সালের নির্বাচনে বিএনপি
জামায়াতের অপপ্রচার ও
বুলবুলের চটকদার ইশতেহারের কাছে
পরাজিত হন লিটন।
বুলবুল
ক্ষমতায় আসার পর
ইশতেহার ও প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কোনো
কাজ করেননি। তিনি
ব্যস্ত ছিলেন নিজের
আখের গুছানোর জন্য।
পাঁচ বছর উন্নয়ন
থেকে বঞ্চিত ছিল
রাজশাহী নগরী। এর
ফলেই নগরীতে বেড়েছিল বেকার
সংখ্যা এবং পিছিয়ে
পড়েছিল শিল্পায়ন থেকে।
লিটনের
নির্বাচনী ইশতেহারের মাধ্যমে আবার
নতুন করে আশার
আলো দেখছে রাজশাহীবাসী। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ
করে গড়ে তুলে
রাজশাহীর বেকারত্ব দূরীকরণে ভূমিকা
রাখবে বলে আশা
করছে নগরবাসী। রাজশাহীর আম
দেশে ও বিদেশে
বেশ সুপরিচিত। শুধু
আম নয় রাজশাহীতে উৎপাদিত কৃষি
পণ্যেরও বেশ সুনাম
রয়েছে দেশে ও
বিদেশে। এই প্রেক্ষিতে রাজশাহীর কৃষি
শিল্পকে উন্নত করার
মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি
করার আশ্বাস দিয়েছেন লিটন।
টমেটো, আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ ও
পাটশিল্পে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে কুটির
শিল্প উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত ও
সহায়তা করবেন লিটন।