টাঙ্গাইলদর্পণ নিউজ ডেস্ক :
টাঙ্গাইল অ্যাডভোকেট বার সমিতি সংলগ্ন সরকারি জায়গায় মেহগনী গাছ কর্তন করছে আইনজীবিসহকারী সমিতি। ২ মে বুধবার সকালে আইনজীবি সহকারী সমিতির সভাপতি মো. শাহজাহান মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফ হোসাইন উপস্থিতি থেকে শ্রমিক দিয়ে ওইসব গাছ কর্তন করে।
সরকারি নিয়ম উপেক্ষা করেও এর আগে একটি বটগাছসহ ৬টি গাছ কর্তন করা হলেও সরকারি ভাবে কোন পদক্ষেপ না থাকায় তারা এ সাহস পায়।
গাছ কাটার বিষয়ে রফিকুল ইসলাম নামের এক পথচারী বলেন, আইনজীবি সহকারী সমিতির আশে পাশে বেশ কিছু গাছ ছিলো। কিন্তু সুকৌশলে তারা দফায় দফায় গাছগুলো কেটে ফেলেছে। আমি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিকামনা করছি।
মো সোহাগ নামের অপর এক পথচারী বলেন, গাছ অক্সিজেন ও ছায়া দেয়। সেই গাছ কেটে ফেললে আমাদের এসব থেকে আমরা বঞ্চিত হবো।
আইনজীবি সহকারী সমিতির আশেপাশের একাধিক দোকানদার বলেন, এর আগেও আইনজীবি সহকারী সমিতির আশেপাশের গাছগুলো কাটা হয়েছে। একাধিকবার আন্দোলন করা হলেও গাছ কাটার বিষয়ে কোন প্রদক্ষেপ নেওয়া হয় নাই। প্রশাসনের চোখের সামনে সরকারি গাছ কাটে কর্তৃপক্ষ কোন প্রদক্ষেপই নেয় না।
এ বিষয়ে আইনজীবি সহকারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফ হোসাইন বলেন, আমরা গাছ লাগাইছিলাম। আমাদের প্রয়োজনে আবার সেই গাছগুলো কর্তন করছি।
এ বিষয়ে আইনজীবি সহকারী সমিতির সভাপতি মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, সরকারি গাছ কাটার অনুমতি নেওয়া আছে। অনুমতি পত্রটি আজ দেখানো সম্ভব না।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক খান মো. নুরুল আমির বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সরকারি নিয়ম উপেক্ষা করেও এর আগে একটি বটগাছসহ ৬টি গাছ কর্তন করা হলেও সরকারি ভাবে কোন পদক্ষেপ না থাকায় তারা এ সাহস পায়।
গাছ কাটার বিষয়ে রফিকুল ইসলাম নামের এক পথচারী বলেন, আইনজীবি সহকারী সমিতির আশে পাশে বেশ কিছু গাছ ছিলো। কিন্তু সুকৌশলে তারা দফায় দফায় গাছগুলো কেটে ফেলেছে। আমি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিকামনা করছি।
মো সোহাগ নামের অপর এক পথচারী বলেন, গাছ অক্সিজেন ও ছায়া দেয়। সেই গাছ কেটে ফেললে আমাদের এসব থেকে আমরা বঞ্চিত হবো।
আইনজীবি সহকারী সমিতির আশেপাশের একাধিক দোকানদার বলেন, এর আগেও আইনজীবি সহকারী সমিতির আশেপাশের গাছগুলো কাটা হয়েছে। একাধিকবার আন্দোলন করা হলেও গাছ কাটার বিষয়ে কোন প্রদক্ষেপ নেওয়া হয় নাই। প্রশাসনের চোখের সামনে সরকারি গাছ কাটে কর্তৃপক্ষ কোন প্রদক্ষেপই নেয় না।
এ বিষয়ে আইনজীবি সহকারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফ হোসাইন বলেন, আমরা গাছ লাগাইছিলাম। আমাদের প্রয়োজনে আবার সেই গাছগুলো কর্তন করছি।
এ বিষয়ে আইনজীবি সহকারী সমিতির সভাপতি মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, সরকারি গাছ কাটার অনুমতি নেওয়া আছে। অনুমতি পত্রটি আজ দেখানো সম্ভব না।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক খান মো. নুরুল আমির বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।