টাঙ্গাইলে লোকসানের মুখে দেলদুয়ারের লেবু চাষিরা
শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫
বিভাস কৃষ্ণ চৌধুরী : টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় লেবুর বাম্পার ফলন হলেও দাম কম থাকায় লোকসানের মুখে পড়েছেন লেবু চাষিরা। গত রমযান মাসে লেবুর দাম ও চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও বর্তমান সময়ে ন্যায্য মুল্য না পাওয়ায় হতাশায় ভুগছেন লেবু চাষিরা। যেখানে এক বস্তা লেবু বিক্রি হতো ৬ হাজার টাকায় এখন সেখানে দাম কমে বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১ হাজার টাকায়। গেল্ োকয়েক বছরে লেবু চাষ করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন এমন খবর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পরলে উপজেলার অন্যান্য স্থানেও লেবুর আবাদ শুরু করেছেন অনেকেই। যার ফলে বিভিন্ন হাট-বাজারে চাহিদার অনুপাতে লেবুর আমাদানি বেশি হওয়ায় দাম কমে গিয়েছে বলে মনে করছেন অনেক লেবু ব্যবসায়ী।
এছাড়া, চলতি বছর অতি বর্ষণে লেবুর জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় গাছ মরে যাওয়ার পাশাপাশি পচন ধরেছে লেবুতে। যার ফলে দিশেহারা হয়ে পরেছেন লেবু চাষিরা। এ অবস্থায় সরকারি সহযোগিতা চেয়েছেন তারা। আর কৃষি বিভাগও এ ব্যাপারে বিভিন্ন সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে চাষিদের।
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার লাউহাটি ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ব্যাপক ভাবে লেবুর চাষ করে যাচ্ছে চাষিরা। এই অঞ্চলের কৃষকদের আয়ের অন্যতম উৎস লেবু চাষ। এখানকার উৎপাদিত লেবু দেশের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশেও।
এদিকে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, লেবুর আমদানির তুলনায় চাহিদা কম থাকায় লোকসানের মুখে পড়েছেন তারাও। তবে ক্ষতিগ্রস্ত লেবু চাষিদের কৃষি উপকরণ সরবরাহের পাশাপাশি বিভিন্ন সহযোগিতার আশ্বাস দিলেন টাঙ্গাইল কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আবুল হাসেম।
কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেলদুয়ার উপজেলায় লেবুর চাষ হয় ৭ শ' হেক্টর জমিতে। গত বছর ৩ হাজার ২ শ' মেট্রিক টন লেবু উৎপাদন হলেও এবার ফলন বাড়ায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৫ শ' মেট্রিক টন।
এছাড়া, চলতি বছর অতি বর্ষণে লেবুর জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় গাছ মরে যাওয়ার পাশাপাশি পচন ধরেছে লেবুতে। যার ফলে দিশেহারা হয়ে পরেছেন লেবু চাষিরা। এ অবস্থায় সরকারি সহযোগিতা চেয়েছেন তারা। আর কৃষি বিভাগও এ ব্যাপারে বিভিন্ন সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে চাষিদের।
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার লাউহাটি ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ব্যাপক ভাবে লেবুর চাষ করে যাচ্ছে চাষিরা। এই অঞ্চলের কৃষকদের আয়ের অন্যতম উৎস লেবু চাষ। এখানকার উৎপাদিত লেবু দেশের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশেও।
এদিকে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, লেবুর আমদানির তুলনায় চাহিদা কম থাকায় লোকসানের মুখে পড়েছেন তারাও। তবে ক্ষতিগ্রস্ত লেবু চাষিদের কৃষি উপকরণ সরবরাহের পাশাপাশি বিভিন্ন সহযোগিতার আশ্বাস দিলেন টাঙ্গাইল কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আবুল হাসেম।
কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেলদুয়ার উপজেলায় লেবুর চাষ হয় ৭ শ' হেক্টর জমিতে। গত বছর ৩ হাজার ২ শ' মেট্রিক টন লেবু উৎপাদন হলেও এবার ফলন বাড়ায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৫ শ' মেট্রিক টন।