আল-আমিনের জোড়া আঘাতে কক্ষপথে বাংলাদেশ
সোমবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৫
স্পোর্টস ডেক্স : ক্রমেই ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা জিম্বাবুয়ের পঞ্চম উইকেট জুটি ভেঙ্গে দারুণ ভাবে বাংলাদেশেকে খেলায় ফিরিয়েছেন আল-আমিন হোসেন। এই জুটিতে ৭৩ রান সংগ্রহ করেন জিম্বাবুয়ে দলের অধিনায়ক এল্টন চিগুম্বুরা এবং সিকান্দার রাজা। ৭৮ রানে চার উইকেট হারানোর পর এই দুই ব্যাটসম্যান দারুণ ব্যাটিং করে দলকে জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন। তবে সফরকারীদের সে স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা আল আমিন।
৩৬ তম ওভারে অধিনায়ক চিগুম্বুরাকে থার্ডম্যানে ইমরুল কায়েসের ক্যাচে পরিণত করেন আল-আমিন। এর আগের ওভারেই সিকান্দার রাজাকে ইমরুলের ক্যাচে পরিণত করে বাংলাদেশ দলকে আবার কক্ষপথে আনেন এই পেসার।
pranশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সফরকারীদের সংগ্রহ ৩৬ ওভার শেষে ছয় উইকেটে ১৫৬ রান। ম্যালকম ওয়ালার ৪ আর লুক জংউই ০ রান নিয়ে ব্যাট করছে।
এর আগে গ্রেইগ আরভিনকে রান আউট করে দারুণ ভাবে খেলায় ফিরে আসে বাংলাদেশ। ২১তম ওভারের প্রথম বলে মিড অফে ঠেলে দিয়ে দ্রুত রান নিতে চেয়েছিলেন আরভিন। কিন্তু তার চেয়েও অপেক্ষাকৃত বেসি দ্রুততার সঙ্গে দারুণ এক থ্রোতে স্ট্যাম্প ভাঙ্গেন লিটন দাস। ফলে রান আউটে কাটা পড়ে বিদায় নিতে হয় আরভিনকে।
নবম ওভারে মুস্তাফিজের দারুণ এক কাটারে বলি হয়েছেন শেন উইলিয়ামস। তার কাটার বুঝতে না পেরে নাসিরের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে সাজ ঘরে ফেরেন উইলিয়ামস। আউট হওয়ার আগে করেন ১৪ রান।
অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজার করা ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলেই বোল্ড হয়ে যান শুরু থেকে আক্রমণাত্মক মেজাজে থাকা চামু চিবাভা। ম্যাসের সামান্য ইন সুইঙ্গার ধরণের বল ঠিক ভাবে খেলতে না পারায় ব্যাটের কানায় লেগে বোল্ড হয়ে যান এই জিম্বাবুইয়ান। আর আরাফাত সানির করা দলীয় পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে সাজঘরে ফেরান চাকাভেকে।
এর আগে সোমবার দুপুরে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪১ রান করে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৬ রান সংগ্রহ করেন ইমরুল কায়েস। ৮৯ বলে ৬টি চার এবং ৪টি ছক্কার সাহায্যে এই রান করেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান আসে নাসিরের ব্যাট থেকে। শেষ দিকে ৫৩ বলে ৪টি চারের সাহায্যে ৪২ রান করেন এই অলরাউন্ডার। এছাড়া ৪০ বল মোকাবেলা করে ৩৩ রান করেন সাব্বির।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে পানিয়াঙ্গারা সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ৪১ রানে। এছাড়া মুজারাবানি ও ক্রেমার ২টি উইকেট পান।
৩৬ তম ওভারে অধিনায়ক চিগুম্বুরাকে থার্ডম্যানে ইমরুল কায়েসের ক্যাচে পরিণত করেন আল-আমিন। এর আগের ওভারেই সিকান্দার রাজাকে ইমরুলের ক্যাচে পরিণত করে বাংলাদেশ দলকে আবার কক্ষপথে আনেন এই পেসার।
pranশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সফরকারীদের সংগ্রহ ৩৬ ওভার শেষে ছয় উইকেটে ১৫৬ রান। ম্যালকম ওয়ালার ৪ আর লুক জংউই ০ রান নিয়ে ব্যাট করছে।
এর আগে গ্রেইগ আরভিনকে রান আউট করে দারুণ ভাবে খেলায় ফিরে আসে বাংলাদেশ। ২১তম ওভারের প্রথম বলে মিড অফে ঠেলে দিয়ে দ্রুত রান নিতে চেয়েছিলেন আরভিন। কিন্তু তার চেয়েও অপেক্ষাকৃত বেসি দ্রুততার সঙ্গে দারুণ এক থ্রোতে স্ট্যাম্প ভাঙ্গেন লিটন দাস। ফলে রান আউটে কাটা পড়ে বিদায় নিতে হয় আরভিনকে।
নবম ওভারে মুস্তাফিজের দারুণ এক কাটারে বলি হয়েছেন শেন উইলিয়ামস। তার কাটার বুঝতে না পেরে নাসিরের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে সাজ ঘরে ফেরেন উইলিয়ামস। আউট হওয়ার আগে করেন ১৪ রান।
অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজার করা ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলেই বোল্ড হয়ে যান শুরু থেকে আক্রমণাত্মক মেজাজে থাকা চামু চিবাভা। ম্যাসের সামান্য ইন সুইঙ্গার ধরণের বল ঠিক ভাবে খেলতে না পারায় ব্যাটের কানায় লেগে বোল্ড হয়ে যান এই জিম্বাবুইয়ান। আর আরাফাত সানির করা দলীয় পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে সাজঘরে ফেরান চাকাভেকে।
এর আগে সোমবার দুপুরে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪১ রান করে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৭৬ রান সংগ্রহ করেন ইমরুল কায়েস। ৮৯ বলে ৬টি চার এবং ৪টি ছক্কার সাহায্যে এই রান করেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান আসে নাসিরের ব্যাট থেকে। শেষ দিকে ৫৩ বলে ৪টি চারের সাহায্যে ৪২ রান করেন এই অলরাউন্ডার। এছাড়া ৪০ বল মোকাবেলা করে ৩৩ রান করেন সাব্বির।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে পানিয়াঙ্গারা সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ৪১ রানে। এছাড়া মুজারাবানি ও ক্রেমার ২টি উইকেট পান।