ভারত-বাংলাদেশ বিদ্যুৎ লেনদেনে সহায়তা দেবে এডিবি
শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৫
অর্থনীতি ডেস্ক : বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে আন্তঃসীমান্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের সক্ষমতা বাড়াতে নতুন করে ১২ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এডিবির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এডিবির অর্থায়নের একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে প্রথম বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন করা হয়। পূর্ব ভারতের বাহারামপুর ও বাংলাদেশের ভেড়ামারার মধ্যে বর্তমান সঞ্চালন লাইনটি চালু আছে।
এ খাতে বাংলাদেশকে নতুন করে এই অর্থ দেওয়ায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন ক্ষমতা ৫০০ মেগাওয়াট থেকে বেড়ে এক হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হবে বলে এডিবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় আন্তঃদেশীয় বিদ্যুৎ বিনিময় প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে এডিবি এ আর্থিক সহায়তা দেবে।
এডিবির দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের জ্বালানি খাত বিষয়ক পরিচালক অ্যান্থনি জুড বলেন, “এ অঞ্চলে এক দিকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে উদ্বৃত্ত এবং অপর দিকে ঘাটতি রয়েছে। এই প্রকল্প সহায়তা দুই দেশকে তাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করবে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক জ্বালানি সহযোগিতার বৃহত্তর লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।”
এডিবির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জ্বালানির চাহিদা বাড়লেও অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ তার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। তার ফলে ফার্নেস অয়েল ও ডিজেল নির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের উপর নির্ভরতা বাড়ছে।
২০২১ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের সরকারি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে ও অন্যান্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ আনতে কাজ করছে।
অপরদিকে ভারতের অনেক এলাকায় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল ও ভুটানে দেশটি বিদ্যুৎ রপ্তানি করছে।
এডিবির অর্থায়নের একটি প্রকল্পের মাধ্যমে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে প্রথম বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন করা হয়। পূর্ব ভারতের বাহারামপুর ও বাংলাদেশের ভেড়ামারার মধ্যে বর্তমান সঞ্চালন লাইনটি চালু আছে।
এ খাতে বাংলাদেশকে নতুন করে এই অর্থ দেওয়ায় বিদ্যুৎ সঞ্চালন ক্ষমতা ৫০০ মেগাওয়াট থেকে বেড়ে এক হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হবে বলে এডিবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় আন্তঃদেশীয় বিদ্যুৎ বিনিময় প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে এডিবি এ আর্থিক সহায়তা দেবে।
এডিবির দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের জ্বালানি খাত বিষয়ক পরিচালক অ্যান্থনি জুড বলেন, “এ অঞ্চলে এক দিকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে উদ্বৃত্ত এবং অপর দিকে ঘাটতি রয়েছে। এই প্রকল্প সহায়তা দুই দেশকে তাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করবে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক জ্বালানি সহযোগিতার বৃহত্তর লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।”
এডিবির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জ্বালানির চাহিদা বাড়লেও অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ তার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। তার ফলে ফার্নেস অয়েল ও ডিজেল নির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের উপর নির্ভরতা বাড়ছে।
২০২১ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের সরকারি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে ও অন্যান্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ আনতে কাজ করছে।
অপরদিকে ভারতের অনেক এলাকায় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল ও ভুটানে দেশটি বিদ্যুৎ রপ্তানি করছে।