জঙ্গি হামলার তথ্য চেয়ে পাওয়া যায়নি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫
টাঙ্গাইলদর্পনডটকম : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বাংলাদেশে সম্ভাব্য জঙ্গি হামলা বিষয়ে বিদেশিদের কাছে তথ্য চেয়েছিলাম, তারা কোনো তথ্য আমাদের দেয়নি। তিনি বুধবার মন্ত্রণালয়ে চার দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন। মন্ত্রী আবারো জোর দিয়ে দাবি করেন, ‘দুই বিদেশি নাগরিক হত্যার ঘটনায় আইএসের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এটি একটি ষড়যন্ত্র। খুব শিগগিরই এই ষড়যন্ত্র উন্মোচন করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিদেশি কূটনীতিকরা জানতে চেয়েছেন গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহাল থাকবে কিনা। আমরা বলেছি সব সময় এসব নিরাপত্তা পাবেন।’
এক প্রশ্নের উত্তরে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘অ্যালার্ট জারি করা তাদের বিষয়। কিন্তু তারা আমাদের কোনো তথ্য সরবরাহ করতে পারছে না। আমরা তাদের বলেছি বাংলাদেশিরা অতিতিপরায়ণ। তারা অতিথিদের কোনো ক্ষতি হতে দেয় না। এখানে জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিতে পারেনি, পারবেও না।’
এর আগে সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট, যুক্তরাজ্যের বিদায়ী হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, কানাডিয়ান হাইকমিশনার বিনোইট পিয়েরে লারাম ও অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত গ্রেগ উইললকের সঙ্গে নিরাপত্তা ইস্যুতে বৈঠক করেন।
বেলা সোয়া ১০টা থেকে তারা দুপুর পৌনে ১২টা পর্যন্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোজাম্মেল হক ও ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট। তিনি বলেন, দুর্বৃত্তের গুলিতে দুজন নিহতের পর বাংলাদেশে বিদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখনো কিছুটা উদ্বিগ্ন।
তিনি দুই বিদেশি খুনের ঘটনায় সরকারের পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ ব্যবসা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র তার দেশের নাগরিকদের কোনো বাধা দেয়নি।
বার্নিকাট বলেন, দুই বিদেশি খুনের ঘটনার পর সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে না পারলেও বাংলাদেশে এখনো নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ নিয়ে তার অবস্থান তার তাদের দেশের সরকারের পলিসি বলেও জানান মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
সম্প্রতি দুই বিদেশি হত্যাকাণ্ডসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
তিনি বলেন, ‘বিদেশি কূটনীতিকরা জানতে চেয়েছেন গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহাল থাকবে কিনা। আমরা বলেছি সব সময় এসব নিরাপত্তা পাবেন।’
এক প্রশ্নের উত্তরে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘অ্যালার্ট জারি করা তাদের বিষয়। কিন্তু তারা আমাদের কোনো তথ্য সরবরাহ করতে পারছে না। আমরা তাদের বলেছি বাংলাদেশিরা অতিতিপরায়ণ। তারা অতিথিদের কোনো ক্ষতি হতে দেয় না। এখানে জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিতে পারেনি, পারবেও না।’
এর আগে সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট, যুক্তরাজ্যের বিদায়ী হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন, কানাডিয়ান হাইকমিশনার বিনোইট পিয়েরে লারাম ও অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত গ্রেগ উইললকের সঙ্গে নিরাপত্তা ইস্যুতে বৈঠক করেন।
বেলা সোয়া ১০টা থেকে তারা দুপুর পৌনে ১২টা পর্যন্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোজাম্মেল হক ও ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট। তিনি বলেন, দুর্বৃত্তের গুলিতে দুজন নিহতের পর বাংলাদেশে বিদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখনো কিছুটা উদ্বিগ্ন।
তিনি দুই বিদেশি খুনের ঘটনায় সরকারের পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ ব্যবসা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র তার দেশের নাগরিকদের কোনো বাধা দেয়নি।
বার্নিকাট বলেন, দুই বিদেশি খুনের ঘটনার পর সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে না পারলেও বাংলাদেশে এখনো নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ নিয়ে তার অবস্থান তার তাদের দেশের সরকারের পলিসি বলেও জানান মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
সম্প্রতি দুই বিদেশি হত্যাকাণ্ডসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।