টাঙ্গাইলে পুলিশ-জনতা সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৩৫
শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
স্টাফ রিপোর্টার : টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে এলাকাবাসীর সাথে পুলিশের সংঘর্ষে ২জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে ৭ জন। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩৫ জন।
নিহতরা হলেন- ঘাটাইল উপজেলার সাতুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা ফারুক (৩২) ও কালিয়া গ্রামের আলহাজের ছেলে শামীম (৩৫)। শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফারুক ও টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে শামীম মারা যান। কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাফুজা ইয়াসমিন দুইজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গত ১৫সেপ্টেম্বর ছেলের সামনে মাকে ধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষকের বিচার চেয়ে আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড ও ঘাটাইল উপজেলার হামিদপুর এলাকায় পৃথকভাবে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
এ সময় কালিহাতী থানা পুলিশ কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে মিছিলে বাধা দিলে মিছিলকারীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়লে সাতজন গুলিবিদ্ধ হন।
তাদের কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে ফারুককে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। গুরুতর আহত শামীমকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে পথেই তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, ২জনের মৃত্যুর খবরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর করেছে বিক্ষোভকারীরা। সংঘর্ষের বিষয় জানতে কালিহাতী থানারওসিকে বারবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিব করেননি।
নিহতরা হলেন- ঘাটাইল উপজেলার সাতুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা ফারুক (৩২) ও কালিয়া গ্রামের আলহাজের ছেলে শামীম (৩৫)। শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফারুক ও টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে শামীম মারা যান। কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাফুজা ইয়াসমিন দুইজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গত ১৫সেপ্টেম্বর ছেলের সামনে মাকে ধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষকের বিচার চেয়ে আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড ও ঘাটাইল উপজেলার হামিদপুর এলাকায় পৃথকভাবে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
এ সময় কালিহাতী থানা পুলিশ কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে মিছিলে বাধা দিলে মিছিলকারীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কয়েক রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়লে সাতজন গুলিবিদ্ধ হন।
তাদের কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে ফারুককে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। গুরুতর আহত শামীমকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে পথেই তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, ২জনের মৃত্যুর খবরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর করেছে বিক্ষোভকারীরা। সংঘর্ষের বিষয় জানতে কালিহাতী থানারওসিকে বারবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিব করেননি।