ঋণ সহায়তা পাবেন নতুন বাসিন্দারা
শনিবার, ৮ আগস্ট, ২০১৫
স্টাফ রিপোর্টার : সদ্য বিলুপ্ত হওয়া ছিটমহলের নতুন বাংলাদেশিদের জন্য মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ ও ব্যাংক ঋণ সহায়তা দেওয়া হবে। এ লক্ষে ৭ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের নতুন ভূখণ্ডে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে তথ্য যাচাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে।
শনিবার লালমনিরহাট সদরের ভিতরকুটি ও বসপচাই, হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ও পাটগ্রাম উপজেলার বাঁশকাটায় তথ্য যাচাইয়ের কাজ এবং ফরম বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত লালমনিরহাটের ৫৯টি, নীলফামারীর ৪টি, পঞ্চগড়ের ৩৬টি ও কুড়িগ্রামের ১২টি ছিটমহলের মোট ৪১ হাজার ৪৪৯ জন মানুষ এ ঋণ সুবিধা পাবেন।
এসব বাসিন্দাদের সঙ্গে ঋণ বিতরণ সংক্রান্ত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর শাখার মহাব্যবস্থাপক খুরশীদ আলম জানান, সদ্য বিলুপ্ত ছিটমহলবাসীদের ঋণ নিতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলেও বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে তফসিলভুক্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে দ্রুত ঋণ প্রদানের সুপারিশ করা হবে। এছাড়া ঋণ বিতরণে প্রাথমিক পর্যায়ে ছোট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের গুরুত্ব দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আলাদা ঋণ কার্যক্রমের প্রস্তাব পাঠানো ও পেশা অনুযায়ী ঋণের ব্যবস্থা করা হবে। ঋণ সহায়তা পেতে নতুন বাসিন্দাদের কাছাকাছি কোনো তফসিলী ব্যাংকে মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার পরামর্শ দেন তিনি।
তথ্য যাচাইয়ের পর আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি-নির্ধারণী বৈঠকে নতুন নাগরিকদের জীবন-মান উন্নয়নে ঋণ সহায়তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংক হেড অফিসের সহকারী পরিচালক ইসানা ফারিন, ইসলামী ব্যাংক ইভিপি হেড অব জোন রংপুর মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, অগ্রণী ব্যাংক কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জোনের এজিএস মোস্তফা-ই কাদের, কৃষি ব্যাংক লালমনিরহাট জোনাল অফিসের প্রিন্সিপাল অফিসার মোস্তাফিজার রহমান ও সোনালী ব্যাংক কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জোনের ডিজিএম রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সদ্য বিলুপ্ত দেশের ১১১টি ছিটমহল অধিবাসীদের উন্নয়নের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্ম-পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়াও শুরু করেছে। এর মধ্যে ইসলামী ফাউন্ডেশনের আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প, সমাজসেবা অধিদপ্তরের আওতায় উপকারভোগীকে বয়স্কভাতা, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তাদের দুস্থ মহিলা ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তি ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা প্রদানের পরিকল্পনা, প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি পালনে প্রশিক্ষণ প্রদান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতায় কৃষক-কৃষাণীদের প্রশিক্ষণ, কৃষি তথ্যকেন্দ্র স্থাপন, মৌসুমভিত্তিক প্রদর্শনী স্থাপন, কৃষক পরিবারকে কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড সরবরাহ ও এলজিইডির আওতায় পাকা-কাঁচা সড়ক নির্মাণ কর্ম-পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
শনিবার লালমনিরহাট সদরের ভিতরকুটি ও বসপচাই, হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ও পাটগ্রাম উপজেলার বাঁশকাটায় তথ্য যাচাইয়ের কাজ এবং ফরম বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্ত লালমনিরহাটের ৫৯টি, নীলফামারীর ৪টি, পঞ্চগড়ের ৩৬টি ও কুড়িগ্রামের ১২টি ছিটমহলের মোট ৪১ হাজার ৪৪৯ জন মানুষ এ ঋণ সুবিধা পাবেন।
এসব বাসিন্দাদের সঙ্গে ঋণ বিতরণ সংক্রান্ত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর শাখার মহাব্যবস্থাপক খুরশীদ আলম জানান, সদ্য বিলুপ্ত ছিটমহলবাসীদের ঋণ নিতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলেও বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে তফসিলভুক্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে দ্রুত ঋণ প্রদানের সুপারিশ করা হবে। এছাড়া ঋণ বিতরণে প্রাথমিক পর্যায়ে ছোট ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের গুরুত্ব দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আলাদা ঋণ কার্যক্রমের প্রস্তাব পাঠানো ও পেশা অনুযায়ী ঋণের ব্যবস্থা করা হবে। ঋণ সহায়তা পেতে নতুন বাসিন্দাদের কাছাকাছি কোনো তফসিলী ব্যাংকে মাত্র ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার পরামর্শ দেন তিনি।
তথ্য যাচাইয়ের পর আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি-নির্ধারণী বৈঠকে নতুন নাগরিকদের জীবন-মান উন্নয়নে ঋণ সহায়তার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংক হেড অফিসের সহকারী পরিচালক ইসানা ফারিন, ইসলামী ব্যাংক ইভিপি হেড অব জোন রংপুর মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, অগ্রণী ব্যাংক কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জোনের এজিএস মোস্তফা-ই কাদের, কৃষি ব্যাংক লালমনিরহাট জোনাল অফিসের প্রিন্সিপাল অফিসার মোস্তাফিজার রহমান ও সোনালী ব্যাংক কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জোনের ডিজিএম রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সদ্য বিলুপ্ত দেশের ১১১টি ছিটমহল অধিবাসীদের উন্নয়নের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্ম-পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়াও শুরু করেছে। এর মধ্যে ইসলামী ফাউন্ডেশনের আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প, সমাজসেবা অধিদপ্তরের আওতায় উপকারভোগীকে বয়স্কভাতা, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তাদের দুস্থ মহিলা ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তি ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা প্রদানের পরিকল্পনা, প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি পালনে প্রশিক্ষণ প্রদান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতায় কৃষক-কৃষাণীদের প্রশিক্ষণ, কৃষি তথ্যকেন্দ্র স্থাপন, মৌসুমভিত্তিক প্রদর্শনী স্থাপন, কৃষক পরিবারকে কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড সরবরাহ ও এলজিইডির আওতায় পাকা-কাঁচা সড়ক নির্মাণ কর্ম-পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।