বিপদ সীমার ওপরে সুরমার পানি; বন্যার আশঙ্কা
বৃহস্পতিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৫
সুনামগঞ্জ জেলার সুরমা নদীর পানি বিপদ সীমার ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের সুরমা নদী, জাদুকাটা, খাসিয়ামারা ও ছেলা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে।
এতে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার তেঘরিয়া, নতুনপাড়া ও নবীনগরের রাস্তা ডুবে গিয়ে যান চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। এ ছাড়া দোয়ারাবাজার উপজেলার খাসিয়ামারা রাবার ড্যাম দিয়ে পানি ঢুকে এ এলাকার সঙ্গে টেংরাটিলাসহ কয়েকটি ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
সে সঙ্গে মহব্বতপুর, ইসলামপুর, গ্রিসনগর, ওমরপুর, আজবপুর ও টিলাগাঁও পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া তাহিরপুরের উত্তর বড়ধল, দক্ষিণ বড়ধল ও বিশ্বম্ভরপুরের কয়েকটি নিচু এলাকাও প্লাবিত হয়েছে।
দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, দোয়ারাবাজার টেংরাটিলার রাস্তায় পানি উঠেছে, পাহাড়ি ঢলে কয়েকটা গ্রামে পানি উঠলেও বৃষ্টি কমে গেলেই পানি নেমে যাবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভাগীয় উপপরিচালক মো. মামুন হালদার জানান, সুনামগঞ্জ শহরের ষোলঘর পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বিপদ সীমার ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে যেকোনো সময় বন্যা দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
এতে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার তেঘরিয়া, নতুনপাড়া ও নবীনগরের রাস্তা ডুবে গিয়ে যান চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। এ ছাড়া দোয়ারাবাজার উপজেলার খাসিয়ামারা রাবার ড্যাম দিয়ে পানি ঢুকে এ এলাকার সঙ্গে টেংরাটিলাসহ কয়েকটি ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
সে সঙ্গে মহব্বতপুর, ইসলামপুর, গ্রিসনগর, ওমরপুর, আজবপুর ও টিলাগাঁও পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া তাহিরপুরের উত্তর বড়ধল, দক্ষিণ বড়ধল ও বিশ্বম্ভরপুরের কয়েকটি নিচু এলাকাও প্লাবিত হয়েছে।
দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, দোয়ারাবাজার টেংরাটিলার রাস্তায় পানি উঠেছে, পাহাড়ি ঢলে কয়েকটা গ্রামে পানি উঠলেও বৃষ্টি কমে গেলেই পানি নেমে যাবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভাগীয় উপপরিচালক মো. মামুন হালদার জানান, সুনামগঞ্জ শহরের ষোলঘর পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বিপদ সীমার ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এভাবে পানি বাড়তে থাকলে যেকোনো সময় বন্যা দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।