ফের কারাগার থেকে পালালেন মেক্সিকোর মাদক সম্রাট
রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মেক্সিকোর শীর্ষ মাদক সম্রাট হোয়াকিন গুজমান দেশটির একটি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কারাগার থেকে দ্বিতীয়বারের মতো পালিয়ে গেছেন। পলাতক গুজমান ‘এল চাপো’ এবং ‘বামন’ নামেও পরিচিত। মেক্সিকোর জাতীয় নিরাপত্তা কমিশন একটি বিবৃতিতে বলেছে, হোয়াকিন গুজমানকে সর্বশেষ শনিবার রাতে আলটিপ্লানো-কে কারাগারের গোসলখানায় দেখা গিয়েছিল।
তিনি মেক্সিকোর সিনালোয়া কার্টেলের প্রধান ছিলেন, এই কার্টেল প্রচুর পরিমাণে অবৈধ মাদক যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করে থাকে। ২০১৪ সালের শুরুর দিকে তার গ্রেপ্তারকে মেক্সিকো সরকারের একটি বড় সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছিল। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, মেক্সিকো সিটির কাছে আল্টিপ্লানো কারাগারে গুজমানের কারাকক্ষ পরিদর্শনের সময় তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি টের পাওয়া যায়।
তার খোঁজে এখন একটি অনুসন্ধান অভিযান চলছে এবং কারাগারের কাছের বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ২০০১ সালেও মেক্সিকোর একটি উচ্চ-নিরাপত্তা কারাগার থেকে পালিয়েছিলেন এল চাপো। তাকে মেক্সিকোর সবচেয়ে বড় মাদক চোরাচালানী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলে হেরোইনের যে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে তার হোতা এই গুজমান।
যুক্তরাষ্ট্রেও তার বিরুদ্ধে মাদক চোরাচালান ও সংগঠিত অপরাধের একাধিক মামলা রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি, সিএনএন
তিনি মেক্সিকোর সিনালোয়া কার্টেলের প্রধান ছিলেন, এই কার্টেল প্রচুর পরিমাণে অবৈধ মাদক যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করে থাকে। ২০১৪ সালের শুরুর দিকে তার গ্রেপ্তারকে মেক্সিকো সরকারের একটি বড় সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছিল। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, মেক্সিকো সিটির কাছে আল্টিপ্লানো কারাগারে গুজমানের কারাকক্ষ পরিদর্শনের সময় তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি টের পাওয়া যায়।
তার খোঁজে এখন একটি অনুসন্ধান অভিযান চলছে এবং কারাগারের কাছের বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ২০০১ সালেও মেক্সিকোর একটি উচ্চ-নিরাপত্তা কারাগার থেকে পালিয়েছিলেন এল চাপো। তাকে মেক্সিকোর সবচেয়ে বড় মাদক চোরাচালানী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলে হেরোইনের যে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে তার হোতা এই গুজমান।
যুক্তরাষ্ট্রেও তার বিরুদ্ধে মাদক চোরাচালান ও সংগঠিত অপরাধের একাধিক মামলা রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি, সিএনএন