গোপালপুরের হাজীপুর বাসীদের স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত হতে যাচ্ছে পাকা সেতু
শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৬
মোঃ নূর আলম, গোপালপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি : টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের অবহেলিত হাজীপুর গ্রামবাসীর স্বেছাশ্রমের ভিত্তি তৈরিকৃত কাঠের পুলের স্থানে নির্মিত হতে যাচ্ছে সরকারী কালভার্ট সেতু। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো. মাসূমুর রহমান এলাকা পরিদর্শন করেন এবং সেতুর নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করেন।
এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আদুল জলিল, প্রকল্প কর্মকর্তা মো. এনামুল হক, স্থানীয় সংবাদকর্মীবৃন্দ ঠিকাদার সরোয়ার হোসেন, ইব্রাহিম মোল্লা ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।
শতাব্দি প্রাচিন এ গ্রামবাসীর চলাচলের নিজস্ব কোন রাস্তা ছিল না। যদিও মাঠের মাঝ দিয়ে ধান ক্ষেতের আইল দিয়ে কিছু দূর গেলে বাধা হয়ে দাড়াতো একটি খাল। অবশেষে শত বাধা অতিক্রম করে এবছরের শুরুর দিকে গ্রামবাসীরা স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে নিজেদের জমিতেই প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা ও খালের উপরে একটি কাঠের পুল তৈরি করে। পরে বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিতে আসে। পরে উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ ইসলাম তালুকদার ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো. মাসূমুর রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ে মাধ্যমে কালভার্ট সেতু নির্মানের জন্য প্রায় ২৫লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়।
এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আদুল জলিল, প্রকল্প কর্মকর্তা মো. এনামুল হক, স্থানীয় সংবাদকর্মীবৃন্দ ঠিকাদার সরোয়ার হোসেন, ইব্রাহিম মোল্লা ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।
শতাব্দি প্রাচিন এ গ্রামবাসীর চলাচলের নিজস্ব কোন রাস্তা ছিল না। যদিও মাঠের মাঝ দিয়ে ধান ক্ষেতের আইল দিয়ে কিছু দূর গেলে বাধা হয়ে দাড়াতো একটি খাল। অবশেষে শত বাধা অতিক্রম করে এবছরের শুরুর দিকে গ্রামবাসীরা স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে নিজেদের জমিতেই প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তা ও খালের উপরে একটি কাঠের পুল তৈরি করে। পরে বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিতে আসে। পরে উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ ইসলাম তালুকদার ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো. মাসূমুর রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ে মাধ্যমে কালভার্ট সেতু নির্মানের জন্য প্রায় ২৫লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়।