জুয়েল রানা, সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি : সখীপুরে এক স্কুলছাত্রী উত্ত্যক্তকারীকে বাধা দেওয়ায় বাবুল হোসেনকে (২৮) কুপিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত মঙ্গলবার রাত আটটায় উপজেলার বড়চওনা-কুতুবপুর কলেজের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত বাবুলকে প্রথমে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে রাতেই টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, কুতুবপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম মন্ডলের ছেলে জাহিদ মন্ডল (২০) স্থানীয় ষষ্ঠ শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করত। মেয়েটির পরিবারের পক্ষ থেকে বাবুলের কাছে বিচার দিলে বাবুল সোমবার জাহিদকে একটি থাপ্পর মেরে উত্ত্যক্ত না করার জন্য শাসিয়ে দেয়। এ ঘটনার জের ধরে জাহিদ তার দলবল নিয়ে গত মঙ্গলবার রাতে বাবুলের ওপর আক্রমন করে চাপাতি দিয়ে কোপায়। আহত বাবুলের শ্বশুর আবদুল খালেক বাদী হয়ে গতকাল বুধবার বিকেলে জাহিদকে প্রধান আসামি করে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা সেলিম কবির জানান, বাবুলের কপালে ও মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কেটে গেছে ও লাঠির আঘাতে নাকের হাড় ফেটে যাওয়ায় টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গতকাল বিকেলে জাহিদের সঙ্গে বারবার চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে সখীপুর থানার ওসি সৈয়দ আবদুল্লাহ বলেন, এ বিষয়ে এখনো কেউ থানায় এসে অভিযোগ করেননি। তবে লিখিত পেলেই দায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয়রা জানান, কুতুবপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম মন্ডলের ছেলে জাহিদ মন্ডল (২০) স্থানীয় ষষ্ঠ শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করত। মেয়েটির পরিবারের পক্ষ থেকে বাবুলের কাছে বিচার দিলে বাবুল সোমবার জাহিদকে একটি থাপ্পর মেরে উত্ত্যক্ত না করার জন্য শাসিয়ে দেয়। এ ঘটনার জের ধরে জাহিদ তার দলবল নিয়ে গত মঙ্গলবার রাতে বাবুলের ওপর আক্রমন করে চাপাতি দিয়ে কোপায়। আহত বাবুলের শ্বশুর আবদুল খালেক বাদী হয়ে গতকাল বুধবার বিকেলে জাহিদকে প্রধান আসামি করে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা সেলিম কবির জানান, বাবুলের কপালে ও মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কেটে গেছে ও লাঠির আঘাতে নাকের হাড় ফেটে যাওয়ায় টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে গতকাল বিকেলে জাহিদের সঙ্গে বারবার চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে সখীপুর থানার ওসি সৈয়দ আবদুল্লাহ বলেন, এ বিষয়ে এখনো কেউ থানায় এসে অভিযোগ করেননি। তবে লিখিত পেলেই দায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।