২০৪১ সালে দেশে কোন দারিদ্র্য থাকবে না! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
রবিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৬
জাতীয় ডেক্স : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ দেশ। সেভাবেই আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নেব। আমাদের দেশে দারিদ্র্য থাকবে না, অশিক্ষা থাকবে না।
রোববার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীভুক্ত মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের স্থান হবে না। আমরা অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশ চাই। ধর্ম নিয়ে বিভেদ থাকলে এটি সম্ভব না। তাই আমাদের বিভিন্ন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে কাজ করে যেতে হবে।’
সমাজের তৃণমূলে বসবাসকারী মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৃণমূল সমাজে বসবাসকারী মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন আনা দরকার। এটি হলে দারিদ্র্য দূর হবে, জাতি উন্নত হবে। তৃণমূলের উন্নয়নের জন্য বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। রাঙামাটিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে অনেক স্কুল, কলেজ করা হয়েছে। সেসব এলাকায় রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। উপজাতিদের এগিয়ে আনার জন্য শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে তখন দেশে স্বাক্ষরতার হার ছিল ৪৫ শতাংশ। আওয়ামী লীগ সে হার বাড়িয়ে ৬২ দশমিক ৫ এ উন্নীত করেছে। এজন্য ইউনেস্কো বাংলাদেশকে পুরস্কারও দিয়েছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে শিক্ষা নিশ্চিত হলেই দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেজন্য সরকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ সবার উন্নয়নে কাজ করছে। প্রতিটি মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করে দেশকে এগিয়ে নেওয়া হবে। উন্নত দেশ গড়তে হলে কাউকে অবহেলা করা যাবে না।
‘কমিউনিটি ক্লিনিকে হচ্ছে সুস্বাস্থ্য সেবা। শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন সমাজের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর মানুষ। আসলে শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি দারিদ্র্যমুক্ত হতে পারে না। সেজন্য আমরা শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিই।’
বক্তব্যের আগে, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন জেলা থেকে আগত মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে শিক্ষাবৃত্তি পত্র তুলে দেন।
রোববার দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীভুক্ত মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের স্থান হবে না। আমরা অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশ চাই। ধর্ম নিয়ে বিভেদ থাকলে এটি সম্ভব না। তাই আমাদের বিভিন্ন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে কাজ করে যেতে হবে।’
সমাজের তৃণমূলে বসবাসকারী মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৃণমূল সমাজে বসবাসকারী মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন আনা দরকার। এটি হলে দারিদ্র্য দূর হবে, জাতি উন্নত হবে। তৃণমূলের উন্নয়নের জন্য বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। রাঙামাটিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করা হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে অনেক স্কুল, কলেজ করা হয়েছে। সেসব এলাকায় রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। উপজাতিদের এগিয়ে আনার জন্য শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে তখন দেশে স্বাক্ষরতার হার ছিল ৪৫ শতাংশ। আওয়ামী লীগ সে হার বাড়িয়ে ৬২ দশমিক ৫ এ উন্নীত করেছে। এজন্য ইউনেস্কো বাংলাদেশকে পুরস্কারও দিয়েছে।
প্রান্তিক পর্যায়ে শিক্ষা নিশ্চিত হলেই দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেজন্য সরকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ সবার উন্নয়নে কাজ করছে। প্রতিটি মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করে দেশকে এগিয়ে নেওয়া হবে। উন্নত দেশ গড়তে হলে কাউকে অবহেলা করা যাবে না।
‘কমিউনিটি ক্লিনিকে হচ্ছে সুস্বাস্থ্য সেবা। শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন সমাজের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর মানুষ। আসলে শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি দারিদ্র্যমুক্ত হতে পারে না। সেজন্য আমরা শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিই।’
বক্তব্যের আগে, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন জেলা থেকে আগত মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে শিক্ষাবৃত্তি পত্র তুলে দেন।