কাঁচাবাজারে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি
শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৫
অর্থনীতি ডেক্স : রাজধানীর কাঁচাবাজারে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। ফলে দামও কমতে শুরু করেছে বিভিন্ন সবজির। কিছুদিন আগে কাঁচা মরিচের দাম ৩শ টাকা ছাড়ালেও বর্তমানে ৫০ টাকা। মাছ আর মাংসের দাম গত সপ্তাহের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারে ক্রেতাদের মুখে ছিল আনন্দের হাসি।
শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর, পল্লবি, কচুক্ষেত, গুলশান, মহাখালীসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচাবাজারে ইতিমধ্যেই এসে গেছে শীতকালীন সবজি সেই সঙ্গে কমছে দামও।
পল্লবী কাঁচাবাজারে আসা সোলায়মান তালুকদার জাগো নিউজকে বলেন, সবজির বাজারে কিছুদিন আগেও ছিল আগুন। এখন সেটি নিয়ন্ত্রনে। আশা করছি শীতে এই দাম কমার ধারা অব্যাহত থাকবে।
সবজি বিক্রেতা গিয়াস উদ্দিন বলেন, সবজির দাম কমায় বিক্রি বেড়েছে। বিক্রি বাড়লে আমরা দাম কমালেও ক্ষতি নেই।
কাঁচাবাজার নিম্নমুখী হওয়ায় ক্রেতাদের মধ্যে দেখা গেছে স্বস্তি। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকায়। শিমের দামও কমে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়।
প্রতি কেজি সাদা আলু ২০-২৫, বেগুন ৫০-৬০ টাকা, বাঁধাকপি ২০-৩০ টাকা, শালগম ৩০ থেকে ৪০ টাকা, করলা ৪০-৫০ টাকা, টমেটো ৮০-৯০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, মূলা ২০-৩০ টাকা, শশা ৪০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০-৪০ টাকা, বরবটি ৬০-৭০ টাকা, ঢেঁড়শ ৯০-১০০ টাকা, কচুরলতি ৬০-৭০ টাকা, প্রতি আঁটি লাউ শাক ২০ টাকা, লাল শাক ও সবুজ শাক ২০ টাকা, পালং শাক ১৫ টাকা, পুঁই শাক ২০ টাকা ও ডাটা শাক ১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্রোকলি প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
গরুর মাংস প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খাসি ৫৫০-৬০০ টাকা, কেজি প্রতি ব্রয়লার মুরগি ১২০-১০৩ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। দেশি মুরগী প্রতিটি ২শ থেকে ৩শ টাকা।
মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি রুই ২০০-৩০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৬০-২৫০, সিলভার কার্প ১২০-১৫০ টাকা, আইড় ৪০০-৫০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ৫০০-১১০০ টাকা, পুঁটি ১৮০-২০০ টাকা, পোয়া ৪০০-৪৫০ টাকা, মলা ২০০-২৫০ টাকা, পাবদা ৫০০-৬০০ টাকা, বোয়াল ৩৫০-৫০০ টাকা, শিং ৫০০-৭০০, দেশি মাগুর ৬৫০-৭০০ টাকা, শোল মাছ ৪০০-৬০০ টাকা, পাঙ্গাস ১২০-১৫০ টাকা, চাষের কৈ ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।-জাগোনিউজ২৪।
শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর, পল্লবি, কচুক্ষেত, গুলশান, মহাখালীসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচাবাজারে ইতিমধ্যেই এসে গেছে শীতকালীন সবজি সেই সঙ্গে কমছে দামও।
পল্লবী কাঁচাবাজারে আসা সোলায়মান তালুকদার জাগো নিউজকে বলেন, সবজির বাজারে কিছুদিন আগেও ছিল আগুন। এখন সেটি নিয়ন্ত্রনে। আশা করছি শীতে এই দাম কমার ধারা অব্যাহত থাকবে।
সবজি বিক্রেতা গিয়াস উদ্দিন বলেন, সবজির দাম কমায় বিক্রি বেড়েছে। বিক্রি বাড়লে আমরা দাম কমালেও ক্ষতি নেই।
কাঁচাবাজার নিম্নমুখী হওয়ায় ক্রেতাদের মধ্যে দেখা গেছে স্বস্তি। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকায়। শিমের দামও কমে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়।
প্রতি কেজি সাদা আলু ২০-২৫, বেগুন ৫০-৬০ টাকা, বাঁধাকপি ২০-৩০ টাকা, শালগম ৩০ থেকে ৪০ টাকা, করলা ৪০-৫০ টাকা, টমেটো ৮০-৯০ টাকা, গাজর ৫০ টাকা, মূলা ২০-৩০ টাকা, শশা ৪০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০-৪০ টাকা, বরবটি ৬০-৭০ টাকা, ঢেঁড়শ ৯০-১০০ টাকা, কচুরলতি ৬০-৭০ টাকা, প্রতি আঁটি লাউ শাক ২০ টাকা, লাল শাক ও সবুজ শাক ২০ টাকা, পালং শাক ১৫ টাকা, পুঁই শাক ২০ টাকা ও ডাটা শাক ১০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্রোকলি প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
গরুর মাংস প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খাসি ৫৫০-৬০০ টাকা, কেজি প্রতি ব্রয়লার মুরগি ১২০-১০৩ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। দেশি মুরগী প্রতিটি ২শ থেকে ৩শ টাকা।
মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি রুই ২০০-৩০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৬০-২৫০, সিলভার কার্প ১২০-১৫০ টাকা, আইড় ৪০০-৫০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ৫০০-১১০০ টাকা, পুঁটি ১৮০-২০০ টাকা, পোয়া ৪০০-৪৫০ টাকা, মলা ২০০-২৫০ টাকা, পাবদা ৫০০-৬০০ টাকা, বোয়াল ৩৫০-৫০০ টাকা, শিং ৫০০-৭০০, দেশি মাগুর ৬৫০-৭০০ টাকা, শোল মাছ ৪০০-৬০০ টাকা, পাঙ্গাস ১২০-১৫০ টাকা, চাষের কৈ ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।-জাগোনিউজ২৪।