আমতলীতে ২ শিশু ধর্ষণ, আটক ৪
মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৫
টাঙ্গাইলদর্পণডটকম : বরগুনার আমতলী উপজেলার পৃথক স্থানে প্রথম ও পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া দুই শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) চারজনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এরআগে সোমবার বিকেলে উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ টেপুরা গ্রামে ৭ বছর বয়সী প্রথম শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে স্থানীয় লোকমান হাওলাদারের ছেলে হাসান হাওলাদার (২২)।
একইদিন উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের রায়বালা গ্রামের বারেক হাওলাদারের ছেলে হাসান (৩০) পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে।
পুলিশ জানায়, সোমবার দুপুরে প্রথম শ্রেণি ওই ছাত্রী স্কুল থেকে ফেরার পথে হাসান হাওলাদার বিস্কুট খাওয়ানোর কথা বলে এক বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করেন।
শিশুটি বাড়ি ফিরে বাবা-মাকে এ কথা জানায়। পরে তার বাবা-মা এর বিচার চাইলে হাসানের পরিবার তাদের উল্টো মারধর করে।
এ ঘটনায় হাসানসহ তার চাচা নজরুল ইসলাম, মা আকলিমা বেগম ও ভগ্নিপতি সালামকে আসামি করে আমতলী থানায় মামলা দেয় শিশুটির পরিবার। শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, সোমবার বিকেলে কুকুয়া ইউনিয়নের রায়বালা গ্রামে বিকেল ৫টার দিকে হাসানে প্রতিবেশী ১০ বছরের পঞ্চম শ্রেণির এক শিশুকে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এর বিচার দাবি করলে শিশুটির বাবা ও ফুফু কুপিয়ে জখম করা হয়। তাদের মুমূর্ষু অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে আমতলী থানায় ধর্ষক হাসান, তার মা নাসিমা বেগম, চাচী ফাতেমা বেগম ও সহযোগী সবুজের কিরুদ্ধে মামলা করেন।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুলক চন্দ্র রায় জানান, দুটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে। হাসান ও সবুজসহ চারজনকে গ্রেফতারের করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এরআগে সোমবার বিকেলে উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ টেপুরা গ্রামে ৭ বছর বয়সী প্রথম শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে স্থানীয় লোকমান হাওলাদারের ছেলে হাসান হাওলাদার (২২)।
একইদিন উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের রায়বালা গ্রামের বারেক হাওলাদারের ছেলে হাসান (৩০) পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে।
পুলিশ জানায়, সোমবার দুপুরে প্রথম শ্রেণি ওই ছাত্রী স্কুল থেকে ফেরার পথে হাসান হাওলাদার বিস্কুট খাওয়ানোর কথা বলে এক বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করেন।
শিশুটি বাড়ি ফিরে বাবা-মাকে এ কথা জানায়। পরে তার বাবা-মা এর বিচার চাইলে হাসানের পরিবার তাদের উল্টো মারধর করে।
এ ঘটনায় হাসানসহ তার চাচা নজরুল ইসলাম, মা আকলিমা বেগম ও ভগ্নিপতি সালামকে আসামি করে আমতলী থানায় মামলা দেয় শিশুটির পরিবার। শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, সোমবার বিকেলে কুকুয়া ইউনিয়নের রায়বালা গ্রামে বিকেল ৫টার দিকে হাসানে প্রতিবেশী ১০ বছরের পঞ্চম শ্রেণির এক শিশুকে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এর বিচার দাবি করলে শিশুটির বাবা ও ফুফু কুপিয়ে জখম করা হয়। তাদের মুমূর্ষু অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে আমতলী থানায় ধর্ষক হাসান, তার মা নাসিমা বেগম, চাচী ফাতেমা বেগম ও সহযোগী সবুজের কিরুদ্ধে মামলা করেন।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুলক চন্দ্র রায় জানান, দুটি ধর্ষণ মামলা হয়েছে। হাসান ও সবুজসহ চারজনকে গ্রেফতারের করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।