ঝিনাইদহে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যকে শ্বাসরোধে হত্যা
রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
স্টাফ রিপোর্টার : ঝিনাইদহের কালিকাপুরে ওবায়দুল ইসলাম ওরফে মধু (৪৮) নামের এক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। রোববার সকাল ১০টার দিকে শহরের কালিকাপুরের নিজ বাসার পিছন থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
নিহত ওবায়দুল ইসলাম সদর উপজেলার হুদা বাকড়ি গ্রামের মৃত দবির হোসেন জোয়ার্দ্দারের ছেলে।
ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ জানান, ঝিনাইদহের কালিকাপুর গ্রামের নিজ বাড়ির বাথরুমের পিছনে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল ওবায়দুল ইসলাম মধুর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী সকালে পুলিশকে খবর দেয়। পরে সকাল ১০টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার সদর হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
পারিবারিক কলহের জেরে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্ত্রী শিখা বেগম, ছেলে লিংকন হোসেন ও মেয়ে লিমা খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ আরো জানায়, নিহত ওবায়দুল ইসলাম গত আগস্টের ৮ তারিখে চুয়াডাঙার সিন্দুরিয়া পুলিশ ক্যাম্প থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
এদিকে নিহতের বড় ভাই সদরুর ইসলাম জানান, আমার ছোট ভাই ওবায়দুল ইসলামকে তার স্ত্রী, সন্তানরাই হত্যা করেছে।
নিহত ওবায়দুল ইসলাম সদর উপজেলার হুদা বাকড়ি গ্রামের মৃত দবির হোসেন জোয়ার্দ্দারের ছেলে।
ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ জানান, ঝিনাইদহের কালিকাপুর গ্রামের নিজ বাড়ির বাথরুমের পিছনে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল ওবায়দুল ইসলাম মধুর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী সকালে পুলিশকে খবর দেয়। পরে সকাল ১০টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার সদর হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
পারিবারিক কলহের জেরে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্ত্রী শিখা বেগম, ছেলে লিংকন হোসেন ও মেয়ে লিমা খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ আরো জানায়, নিহত ওবায়দুল ইসলাম গত আগস্টের ৮ তারিখে চুয়াডাঙার সিন্দুরিয়া পুলিশ ক্যাম্প থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
এদিকে নিহতের বড় ভাই সদরুর ইসলাম জানান, আমার ছোট ভাই ওবায়দুল ইসলামকে তার স্ত্রী, সন্তানরাই হত্যা করেছে।