১৫৯ জনকে ফেরত আনতে মিয়ানমারে গেল বিজিবি প্রতিনিধিদল
সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০১৫
স্টাফ রিপোর্টার : সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় মিয়ানমারের জলসীমা থেকে উদ্ধার হওয়া অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে বাংলাদেশী হিসেবে শনাক্ত আরো ১৫৯ জনকে দেশে ফেরত আনতে মিয়ানমার গেছে বিজিবির একটি প্রতিনিধিদল।
বিজিবির ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে ১৮ সদস্যের প্রতিনিধিদলটি সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম জিরো পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারে যান।
মিয়ামনারের ঢেকিবনিয়া বিজিপি ক্যাম্পে মিয়ানমার ইমিগ্রেশন বিভাগের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের পর বিজিবির হাতে এসব অভিবাসীকে হস্তান্তর করা হবে। পতাকা বৈঠকে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন মিয়ানমার ইমিগ্রেশন বিভাগের উপপরিচালক স নেই।
ঘুমধুম সীমান্ত থেকে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলটি সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিয়ানমারে পৌঁছেছেন। সেখান থেকে ১৫৯ অভিবাসী নিয়ে তারা বেলা দুইটার দিকে বাংলাদেশ সীমান্তের ঘুমধুম বিজিবি ফাঁড়িতে ফিরবেন। বিকালে অভিবাসীদের একাধিক বাসে তুলে কক্সবাজার শহরের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। সেখানে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্ন করে অভিবাসীদের ছেড়ে দেবেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ন্যাশনাল প্রোগ্রাম অফিসার আসিফ মুনীর সংবাদমাধ্যমকে জানান, ওই ১৫৯ জন বাংলাদেশীর মধ্যে নরসিংদীর ৮০ জন, নারায়ণগঞ্জের ১২, কিশোরগঞ্জের ১৩, চট্টগ্রামের ১৮, ফরিদপুরের ১২, হবিগঞ্জের ১৭, নওগাঁর দুই, নাটোরের একজন, শরীয়তপুরের তিনজন ও বরিশালের একজন বাসিন্দা রয়েছেন। তিনি আরো জানান, এর মধ্যে ১৬ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক।
এ নিয়ে মিয়ানমারকে থেকে চতুর্থ দফা বাংলাদেশী ফেরত আনা হচ্ছে। এর আগে গত ৮ জুন, ১৯ জুন ও ২২ জুলাই তিন দফায় দেশে ফেরত আনা হয় ৩৪২ জনকে।
বিজিবির ১৭ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে ১৮ সদস্যের প্রতিনিধিদলটি সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম জিরো পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারে যান।
মিয়ামনারের ঢেকিবনিয়া বিজিপি ক্যাম্পে মিয়ানমার ইমিগ্রেশন বিভাগের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের পর বিজিবির হাতে এসব অভিবাসীকে হস্তান্তর করা হবে। পতাকা বৈঠকে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন মিয়ানমার ইমিগ্রেশন বিভাগের উপপরিচালক স নেই।
ঘুমধুম সীমান্ত থেকে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলটি সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিয়ানমারে পৌঁছেছেন। সেখান থেকে ১৫৯ অভিবাসী নিয়ে তারা বেলা দুইটার দিকে বাংলাদেশ সীমান্তের ঘুমধুম বিজিবি ফাঁড়িতে ফিরবেন। বিকালে অভিবাসীদের একাধিক বাসে তুলে কক্সবাজার শহরের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। সেখানে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্ন করে অভিবাসীদের ছেড়ে দেবেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ন্যাশনাল প্রোগ্রাম অফিসার আসিফ মুনীর সংবাদমাধ্যমকে জানান, ওই ১৫৯ জন বাংলাদেশীর মধ্যে নরসিংদীর ৮০ জন, নারায়ণগঞ্জের ১২, কিশোরগঞ্জের ১৩, চট্টগ্রামের ১৮, ফরিদপুরের ১২, হবিগঞ্জের ১৭, নওগাঁর দুই, নাটোরের একজন, শরীয়তপুরের তিনজন ও বরিশালের একজন বাসিন্দা রয়েছেন। তিনি আরো জানান, এর মধ্যে ১৬ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক।
এ নিয়ে মিয়ানমারকে থেকে চতুর্থ দফা বাংলাদেশী ফেরত আনা হচ্ছে। এর আগে গত ৮ জুন, ১৯ জুন ও ২২ জুলাই তিন দফায় দেশে ফেরত আনা হয় ৩৪২ জনকে।