কুর্দি হামলায় তুর্কি নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৫
আন্তর্জাতিক ডেক্স : দক্ষিণপূর্ব তুরস্কে কুর্দি বিদ্রোহীদের আলাদা দুটি হামলায় দেশটির তিন সেনা ও এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। শনিবার হামলা দুটি চালানো হয়েছে বলে তুরস্কের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো জানিয়েছে।
সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটে বাহিনীর জেনারেল স্টাফ জানিয়েছেন, সামরিক বাহিনীর একটি বহর বিনগোল টাউনের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় একটি দূর-নিয়ন্ত্রিত বোমার বিস্ফোরণ ঘটায় কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) বিদ্রোহীরা, এতে তিন সেনা নিহত ও অপর ছয়জন আহত হন।
নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, অপর ঘটনায় ইরাক সীমান্তের কাছের সেমদিনলি টাউনের কাছে পিকেকে বিদ্রোহীদের গুলিতে বিশেষ অভিযান ইউনিটের সদস্য এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন।
কুর্দি স্বায়ত্তশাসনের জন্য বিদ্রোহী লড়াইরত পিকেকে-কে তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। তিন দশক ধরে চলা পিকেকের বিদ্রোহী লড়াই গত দুই বছর ধরে চলা অস্ত্রবিরতির কারণে থেমে ছিল।
কিন্তু ২৫ জুলাই উত্তর ইরাকে পিকেকের ঘাঁটিতে তুর্কি বিমান হামলার পর অস্ত্রবিরতির অবসান ঘটে। এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিনই তুর্কি সামরিক লক্ষগুলোতে হামলা চালাতে শুরু করেছে পিকেকের বিদ্রোহীরা।
তুর্কি সরকারের হিসাবে ২৫ জুলাইয়ের পর থেকে পিকেকের হামলায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ জনেরও বেশি সদস্য নিহত ও ১৭৪ জন আহত হয়েছেন। অপরদিকে তুর্কি গণমাধ্যমের হিসাবে, একই সময়ে পিকেকের পক্ষে নিহতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে গেছে।
সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটে বাহিনীর জেনারেল স্টাফ জানিয়েছেন, সামরিক বাহিনীর একটি বহর বিনগোল টাউনের কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় একটি দূর-নিয়ন্ত্রিত বোমার বিস্ফোরণ ঘটায় কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) বিদ্রোহীরা, এতে তিন সেনা নিহত ও অপর ছয়জন আহত হন।
নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, অপর ঘটনায় ইরাক সীমান্তের কাছের সেমদিনলি টাউনের কাছে পিকেকে বিদ্রোহীদের গুলিতে বিশেষ অভিযান ইউনিটের সদস্য এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন।
কুর্দি স্বায়ত্তশাসনের জন্য বিদ্রোহী লড়াইরত পিকেকে-কে তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। তিন দশক ধরে চলা পিকেকের বিদ্রোহী লড়াই গত দুই বছর ধরে চলা অস্ত্রবিরতির কারণে থেমে ছিল।
কিন্তু ২৫ জুলাই উত্তর ইরাকে পিকেকের ঘাঁটিতে তুর্কি বিমান হামলার পর অস্ত্রবিরতির অবসান ঘটে। এরপর থেকে প্রায় প্রতিদিনই তুর্কি সামরিক লক্ষগুলোতে হামলা চালাতে শুরু করেছে পিকেকের বিদ্রোহীরা।
তুর্কি সরকারের হিসাবে ২৫ জুলাইয়ের পর থেকে পিকেকের হামলায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ জনেরও বেশি সদস্য নিহত ও ১৭৪ জন আহত হয়েছেন। অপরদিকে তুর্কি গণমাধ্যমের হিসাবে, একই সময়ে পিকেকের পক্ষে নিহতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে গেছে।