স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্রে তিশার নায়ক সাজু খাদেম

স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্রে তিশার নায়ক সাজু খাদেম

বিনোদন ডেস্ক : একটি চক্র অপহরণ করে নিয়ে গেছে তিশাকে। তাকে বাঁচাতে চলচ্চিত্রের নায়কের মতোই ছুটে গেলেন সাজু খাদেম। জেমস ও বন্ড নামের ভিলেনদের শায়েস্তা করে প্রেমিকা তিশাকে উদ্ধার করে নিলেন সাজু খাদেম।

আসছে ঈদ উপলক্ষে দেশ টিভির জন্য নির্মিত একটি নাটকে এই ঘটনাই ঘটতে দেখা যাবে। ইমেল হকের রচনা ও পরিচালনায় এই নাটকের নাম ‌‌‘স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র’। এতে আরো অভিনয় করেছেন আনন্দ খালেদ, জয়নাল জ্যাক প্রমুখ।

নির্মাতা জানালেন, নাটকের গল্পে দেখা যাবে তিন বছর পর আজ জেল থেকে ছাড়া পাচ্ছে নুপুর (তিশা)। এই শহরে তার আপন কেউ নেই বলে কেউ তাকে নিতে আসবেনা এমনটাই ধরণা ছিল তার। কিন্তু হায় ফুলের মালা হাতে দাঁড়িয়ে আছে আনিস (সাজু খাদেম)। সেই আনিস যাকে সে প্রতারনার ফাঁদে ফেলেছিল। আনন্দে চোখে পানি চলে আসে নুপুরের। মালা পরিয়ে নুপুরকে বরণ করে নেয় আনিস।

পুরােনো স্মৃতি রোমন্থন করে দুজনেই খুব আবেগপ্রবণ হয়ে যায়। সিদ্ধান্ত নেয় শিগগিরই বিয়ে করবে। মহা সমারোহে চলতে থাকে বিয়ের কেনাকাটা। ভালোবাসার হাওয়ায় দুলতে থাকে আনিস আর নুপুর।

একদিন আনিস ব্যস্ত থাকায় নুপুর একাই মার্কেটে যায় শপিং করার জন্য। নুপুরকে কিডন্যাপ করে শহরের শীর্ষ সন্ত্রসী জেমস ও বন্ড। নুপুরের চেহারা জেমসের গার্লফ্রেন্ডের সাথে অনেক মিল আছে। তাকে ভেবেই তুলে আনা হয়েছে নুপুরকে। ভুল করে হলেও তুলেই যখন আনা হয়েছে তখন তারা আনিসকে ফোন দেয় এবং নুপুরের জন্য ২ লাখ টাকা মুক্তিপন দাবি করে।

ভাবনায় পড়ে যায় এফডিসির জুনিয়র আর্টিস্ট আনিস। এত টাকা সে কোথায় পাবে? অন্যদিকে জেমস অার বন্ডকে নিয়ে মজার মজার ঘটনা ঘটতে থাকে নুপুরের সাথে। এদিকে আনিস পুলিশ ও গোয়েন্দাদের বিভিন্ন ডকুমেন্টারি দেখতে থাকে আর পরিকল্পনা করতে থাকে কিভাবে উদ্ধার করা যায় নুপুরকে। আনিস এবার ছদ্মবেশে খুঁজতে থাকে জেমস এবং বন্ডকে। খুঁজতে খুঁজতে এক পর্যায়ে সে পেয়ে যায় তাদের আস্তানা।

সিনেমার হিরোদের মত হাজির হয় আনিস। সে জেমস এবং বন্ডকে ইচ্ছেমত পেটায়। উদ্ধার করে ভালোবাসার নুপুরকে।

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel